শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০১৯

সিপিএ মার্কেটিং কি? কিভাবে শুরু করবেন এবং সফল হবেন !!

এফিলিয়েট মার্কেটিং-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্ট হচ্ছে সিপিএ মার্কেটিং। CPA এর ফুল মিনিং দাড়ায় Cost Per Action, এটা নতুন একটি এডভাটাইজিং পেমেন্ট মডেল যাতে পেমেন্ট কিছু কাজের উপর নির্ভর করে দেয়া হয়। সেটা হতে পারে রেজিষ্টেশন, ইমেল সাবমিট, পিন সাবমিট অথবা ডাইনলোড। CPA মার্কেটিং জন্য এডয়ার্ক মিডিয়া ও পীরফ্লাই ১ম সারির CPA নেটোয়ার্ক।

CPA মার্কেটিং বর্তমানে প্রচলিত এডভাটাইজিং পেমেন্ট মডেলগুলোর ধারনাই পালটে দিয়েছে। এমাজনের এফলিয়েট মার্কেটিং এর কথাই ধরুন।
এমাজন আপনাকে শুধুমাত্র তখনি টাকা দিবে যখন আপনার মাধম্যে তাদের কোন প্রোডাক্ট সেল হবে। এটা আসলেই অনেকটা কষ্টসাধ্য ব্যপার। নতুন ইন্টারনেট মার্কেটার দের জন্যতো অনেকটা অসম্ভব। সেখানে CPA মার্কেটিং এ আপনাকে পে করা হবে কোন প্রোডাক্ট সেল করার বিনিময়ে নয়, নিদিষ্ট একটি কাজের বিনিময়ে। যেমনঃ- ফর্ম সাবমিট
কেউ যদি আপনার মাধম্যে নিচের ছবির ন্যার একটি ফর্ম পুরন করে তাহলেই আপনাকে পে করা হবে।
যেহেতু ফর্ম পুরন কারীকে সাইটে কোন টাকা পে করতে হচ্ছেনা, সেহেতু ফর্মপুরনকারীর সংখা বেড়ে যায়। তাই বর্তমানে প্রচলিত এডভাটাইজিং পেমেন্ট মডেলগুলোর চেয়ে CPA মার্কেটিং এর মাধ্যেমে সহজে কয়েকগুন বেশি আয় করা সম্ভব।
এখানে একটি প্রশ্ন থাকতে পারে প্রতিটা লিড বা ফর্ম পুরনের জন্য আপনি কত পাবেন ?
CPA মার্কেটিং মাধ্যমে এর গড়ে প্রতিটা লিড থেকে $1-$4 আয় হয়।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? এফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ শিখে ঘরে বসে আয় করা সম্ভব

  • এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
অন্যের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কমিশন ভিত্তিক প্রমোশনই হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। যদি আরো সহজভাবে বুঝাতে চাই তাহলে - ধরুন আপনার কাছে বেশ কিছু মোবাইল ফোন আছে এবং তা ১০ হাজার টাকা করে সেল করতে চান। এখন আপনি আমাকে বললেন আমার মোবাইলগুলো যদি সেল করে দেন তাহলে আমি এর বিনিময়ে আপনাকে প্রতি সেল এ ৫০০ টাকা করে দিবো মানে ৫% কমিশন । প্রোডাক্টের মালিক (আপনার) অনুমতি পাওয়ার পর যদি আমি এটা প্রমোট করে সেল করে দেই তাহলে ৫% কমিশন এখান থেকে পাচ্ছি প্রতি সেল এর জন্য। আর ইন্টারনেট মার্কেটিং এ এটাই হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং।
ক্যারিয়ার হিসেবে এফিলিয়েট মার্কেটিং কতটা সম্ভাবনাময়?
বর্তমানে প্রায় সবকিছুই অনলাইনভিত্তিক হচ্ছে। যার ফলে প্রোডাক্ট মেকার বা সার্ভিস প্রোভাইডারদের বিজনেসও এফিলিয়েট মার্কেটারদের উপর নির্ভশীল হয়ে চলতে হচ্ছে। কেননা অনলাইন বিজনেসের মার্কেটিং এর জনপ্রিয় মাধ্যম হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। যেখানে প্রোডাক্ট মেকার বা সার্ভিস প্রোভাইডারকে আলাদাভাবে মার্কেটিং এর জন্য তেমন খরচ করতে হচ্ছে না। এফিলিয়েট মার্কেটাররাই তা প্রমোট করে দিচ্ছে।ওয়ার্ল্ডের বড় বড় কোম্পানিগুলো এখন এফিলিয়েট মার্কেটারদের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে উঠছে। এর মধ্যে এমাজনকেই দেখুন তারাও এফিলিয়েট মার্কেটারদের উপর নির্ভরশীল। আর প্রোডাক্ট মেকাররা যেমন প্রোডাক্ট সেল করে মিলিয়নার হচ্ছে তেমনি এফিলিয়েট মার্কেটাররাও কিন্তু অন্যের প্রোডাক্ট সেল করে মিলিয়নার হচ্ছে।প্রোডাক্ট থাকলে এফিলিয়েট মার্কেটারদের লাগবে। সো, এখানে অসাধারণ সম্ভাবনা।
 এফিলিয়েট
 মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে বা এর ধাপগুলো কি?
পয়েন্ট আকারে উত্তরটি দিচ্ছি। এতে বুঝতে সুবিধা হবেঃ
১. এমন একটি কোম্পানী বা মার্কেটপ্লেস খুজে বের করা যাদের এফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছে।
২. তারপর সেই কোম্পানী বা মার্কেটপ্লেসে সাইন আপ করে এফিলিয়েট হওয়া।
৩. কোন প্রোডাক্টের প্রমোশন করবেন তা নির্ধারন করা এবং ট্র্যাকিং লিংক নেয়া।
৪. এরপর এই লিংক প্রমোশন করা।
৫. যখন এই ট্র্যাকিং লিংকের মাধ্যমে কোন সেল আসবে সেই সেল থেকে আপনাকে কমিশন দেয়া হবে।
কিভাবে আমি এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারি?
প্রথমত বলবো সবার আগে মাইন্ড সেটাপ করে নিন আসলেই কি আপনি প্রফেশনাল এফিলিয়েট মার্কেটার হতে চান? নাকি কি এটাকে টেস্ট হিসেবে দেখতে চান? মানে ভাবছেন দেখি একটু ট্রাই করে ভালো হলে করবো। তাহলে আপনার জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং না। কারণ এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি বিজনেস ও অনেকগুলো স্কিলের সমন্যয়। এখানে আপনার অনেক কিছু জানতে হবে। হ্যা আউটসোর্স করেও আপনি কাজ করতে পারবেন। অন্তত এগুলোর উপর আপনার ব্যাসিক জ্ঞান থাকতে হবে। তাছাড়া আপনি কোয়ালিটি ধরতে পারবেন না। এগুলোই বুঝেই সিধান্ত নিন আপনার জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং কিনা? তারপর শেখা শুরু করুন। ব্যসিক আইডিয়া পেতে গুগুলে সার্চ দিয়ে আর্টিকেল ও ইউটিউবে ভিডিও দেখুন। সবচেয়ে ভালো হয় কোন একটি কমিউনিটি অথবা মেন্টরের হাত ধরে কাজ শেখা শুরু করা। এতে আপনার সময় বাচবে ও সল্প সময়ে অনেক কিছু শিখতে পারবেন। এরপর যখন নিজেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য যোগ্য মনে করবেন তখন থেকেই কাজ শুরু করে দিন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরুর জন্য কি কি জানা জরুরী?
যদি আপনি ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে অনেক কিছুই জানতে হবে। যেমনঃ ওয়েবসাইট ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, কন্টেন্ট রাইটিং,এসইও ইত্যাদি। অবশ্য এগুলোর মুটামুটি ব্যসিক জানলেই শুরু করতে পারবেন। তবে এগুলোর সাথে সবচেয়ে যেটা বেশি জানা জরুরী সেটা হলো ভালো ইন্টারনেট মার্কেটিং নলেজ। আর যদি ইনভেস্ট এর মাধ্যমে শুরু করতে চান। তাহলে ইন্টারনেট মার্কেটিং ভালোভাবে আয়ত্ত করলেই হবে। সাথে অন্যদের দিয়ে যে আপনি কাজ করাবেন সেই কাজের কোয়ালিটি বুঝার ক্ষমতা আপনার থাকতে হবে।

আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন
01614660108/01511120919
Email: onlineworkshope@gmail.com
Dhanmondi .Dhaka

এসইও কি, ক্যারিয়ার হিসেবে এসইও, কিভাবে শিখবেন, কি কি

SEO মানে ‍Search Engine Optimization। বর্তমান বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষ তার প্রয়োজনীয় তথ্য খুজে পেতে গুগলে সার্চ করে। গুগল তখন তার সার্চ রেজাল্ট পেজে অনেকগুলো সাইটের ফলাফল প্রদর্শন করে। কোনটি প্রথমে কোন ওয়েবসাইটের নাম হয়ত প্রদর্শন করে ২নং পেজে। যেটি প্রথমে দেখা যাচ্ছে সেটি প্রথমে দেখাচ্ছে কারন সেটিকে এসইও করা হয়েছে। কোন ওয়েবসাইটকে সার্চের প্রথমে প্রদর্শন করার জন্য যে প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয়, সেটিকে এসইও বলে। যখন আপনার ওয়েবসাইট সার্চের প্রথমে থাকবে তখন ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি পায়। আর ভিজিটর বৃদ্ধি হলে ইনকামও বৃদ্ধি পায়। ধরুন, আপনি গ্রাফিকস কোর্স করবেন, সেজন্য ট্রেনিং সেন্টার খুজছেন। তাহলে হয়ত আপনি গুগলে লিখবেন graphics training in Bangladesh। তখন সার্চের প্রথমে দেখবেন আমাদের ট্রেনিং সেন্টার ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউটের নাম। আর এটি দেখে হয়ত আমাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে কেউ প্রবেশ করল, এরপর এখান থেকে তথ্য পেয়ে পছন্দ হলে এখানে এসে কোর্সে ভর্তি হয়। এটি হল এসইওর ফযিলত

 

জেনে নিন মোঃ দেলোয়ার  হোসেন ,আইসিটি বিশেষজ্ঞ  টপ.আইটির  (পরিচালক)

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

অ্যান্ড্রয়েড - অ্যাপিকেশন ডেভলপমেন্ট শিখে নিজ ঘরে বসে আয় করতে পারবেন

 অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপিকেশন ডেভলপমেন্ট


নেটিভ অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের অনেকগুলো উপায় আছে। এই সিরিজে আমরা মূলত নেটিভ উপায়টিই জানবো, কেননা, নেটিভ অ্যাপগুলোর কার্যক্ষমতা অনেক বেশি, সবচেয়ে কম রিসোর্স নিয়ে রান করে এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সম্পূর্ণ কার্যক্ষমতার ব্যবহার করতে পারে।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলাপরদের চ্যালেঞ্জগুলো ???
একটি বিশেষ অ্যান্ড্রয়েড ফোন বা ট্যাবলেটে চলবে এমন একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ বানানো অনেকটাই সহজতর। তবে, সকল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসেই ভালোভাবে চলবে এমন অ্যাপ বানানো কিন্তু যথেষ্টই কঠিন হতে পারে, এর কারণ অপারেটিং সিস্টেমের ব্যাপক পার্থক্য, নানান ধরণের স্ক্রিনের আকার এবং ডিভাইসগুলোর বিভিন্ন কার্যকারিতা।


পুরানো অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণের জন্য সাপোর্ট

অ্যাপল-এর আইওএস ডিভাইসের মত বারংবার সফটওয়্যার আপডেট আসে না বেশিরভাগ অ্যান্ডয়েড ডিভাইসের জন্যই, এটা বলা যায়। মার্শম্যালো, যা সর্বশেষ সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড, বর্তমানের মাত্র ১.৫% অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে পাওয়া যাবে, যদিও এটির রিলিজ হয়েছে বেশ কয়েক মাস আগে।
এর মানে হচ্ছে, যদি আপনি একটি অ্যাপ বানাতে চান, তাহলে আপনাকে পুরানো সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড এর কথাও ভাবতে হবে, যেমন কিটক্যাট এবং ললিপপ। তদুপরি, যদি আপনার ব্যবহারকারির প্রধান অংশ হয় উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে, তাহলে সেই পুরানো সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড জিনজারব্রেড থেকে সাপোর্ট দেয়াই ভালো হবে। এটা করা যদিও বেশ সহজ, অ্যান্ড্রয়েড সাপোর্ট লাইব্রেরি তো আছেই, থার্ড পার্টি অনেক ওপেন সোর্স লাইব্রেরিরও সহায়তা পাবেন।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

বাইনারি অপশন ট্রেডিং কী কিভাবে আয় করবেন কাজ শিখে

বাংলাদেশের ফরেক্স ট্রেডাররা বাইনারি অপশন ট্রেডিং এর সাথে খুব বেশি পরিচিত নন।

বাইনারি অপশন ট্রেডিং করতেও ফরেক্স এর মত এনালাইসিস করতে হয়।এনালাইসিস মিলে গেলে একটা নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমান প্রফিট করা যায়। বাইনারি অপশন ট্রেডিং এর নিয়ম, স্টাট্রেজি, সতর্কতা, মানি ম্যানেজমেন্ট মেনে চললে প্রফিট করা সম্ভব। বাইনারি অপশন ট্রেডিং বাংলাদেশে খুব একটা পরিচিত না। বিশ্বে বাইনারি অপশন ট্রেডিং এর যাত্রা শুরু হয় ২০০৮ সালে। বাইনারি অপশনের সাথে ফরেক্স এর হুবহু মিল। ২ টা মার্কেটে কারেন্সি ট্রেডিং হয়। কিন্তু প্লাটফর্ম আলাদা। নিয়ম কানুন আলাদা। ফরেক্স এ যেখানে লট ভিত্তিতে কারেন্সি বাই সেল করে পিপ প্রফিট করা যায়। কিন্তু বাইনারিতে একটি নির্দিষ্ট সময় ট্রেড করে ৭০ থেকে ৯০% প্রফিট করা যায়। তবে রেগুলেটেড ব্রোকার এ আকাউন্ট করে ট্রেড করা ভাল। এনালাইসিস করে ট্রেড করলে ভাল প্রফিট করা সম্ভব। কিন্তু নিজস্ব ভাল একটা স্ট্রাটেজি বানিয়ে মানি ম্যানেজমেন্ট এর সাথে ট্রেড করলে ধারাবাহিক ভাবে প্রফিট করা সম্ভব

আমরা কেন বাইনারি ট্রেডিং করতে চাই না ?

বাইনারি অপশন চেয়ে আমরা ফরেক্স করতেই বেশি আগ্রহী। কিন্তু ফরেক্সে মাসের পর মাস লস করেও আমরা ফরেক্স ছাড়তে পারি না। প্রধান কারন আমরা ট্রেডাররা অনেকেই বাইনারি অপশন বুঝি না। বা বুঝলেও লস এর আশঙ্কা করি।অথচ অনেক অভিজ্ঞ ট্রেডার বাইনারি ট্রেড করেই বেশি ইনকাম করছেন। শুধু মাত্র কয়েকটি স্ট্রাটেজি ফলো করলেই আমরা বাইনারিতে সফল হতে পারি। বাইনারি ট্রেড এর কয়েকটি প্রকারভেদ
ওয়ান টাচ (২০০% থেকে ৫০০% প্রফিট)
নো টাচ (২০০% থেকে ৫০০% প্রফিট)
৬০ সেকেন্ড (৭০% থেকে ৯০% প্রফিট)
ল্যাডার (৫% থকে ১৫০০%)
বাউন্ডারি (৭০% থেকে ৯০%)
বাইনারি অপশন (৬০% থেকে ৭০% প্রফিট)
ব্রোকার ভেদে আরও অনেক ধরনের ট্রেডিং আছে।

বাইনারি অপশন নিয়ে আমাদের আরোও কিছু ভুল ধারনা ?

  1. বাইনারি অপশনে ট্রেড করার জন্য অনেক সময় লেগে যায় ।
  2. শুধুমাত্র কারেন্সি পেয়ারে বাইনারি অপশন ট্রেড করা যায় ।
  3. বাইনারি অপশন ট্রেড করতে বিশাল পুজি লাগে ।
  4. বাইনারি অপশন ট্রেড করতে গেলে টেকনিক্যাল এনালাইসিসে এক্সপার্ট হতে হয় ।
  5. বাইনারি অপশন পদ্ধতি ফরেক্সে নতুনদের জন্য নয় ।

একজন সফল বাইনারি ট্রেডার হতে গেলে আপনাকে কি কি করতে হবে ?

  1. ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে আপনার অগাধ জ্ঞান থাকতে হবে।
  2. মাইক্রো এবং ম্যাক্রো অর্থনীতি সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে।
  3. পিভট পয়েন্ট, রেঞ্জ ট্রেডিং, ফিবনক্কি, প্রাইস অ্যাকশন জানতে হবে।
  4. নিজস্ব কয়েকটি স্ট্রাটেজি বানাতে হবে এবং ডেমো তে খাটিয়ে সেগুলার কার্যকারিতা যাচাই করতে হবে।
  5. ফরেক্স এর মত এখানেও মানি ম্যানেজমেন্ট ও রিস্ক ম্যানেজমেন্ট মেনে চলতে হবে।
  6. মুল ব্যাল্যান্স এর ৩০ ভাগের ১ ভাগ এর বেশি প্রতি ট্রেড এ রিস্ক না নেয়াই ভাল।
  7. এনালাইসিস ছাড়া আন্দাজ এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  8. বাইনারি অপশন এর জন্য বিশ্বস্ত ব্রোকার খুজে বের করতে হবে।Best Binary Broker CLICK HERE
  9. ঝোঁকের মাথায় বা অধিক আত্মবিশ্বাসের সাথে কোন ট্রেড দেয়া যাবে না। 

  10. Dhanmondi .Dhaka

ওভার ট্রেড করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

আমার ব্যক্তিগত মতামত

আপনারা সবাই জানেন যে ফরেক্স ট্রেড এর পাশাপাশি অনলাইন এ বাইনারি ট্রেডিং বহুল প্রচলিত ও আয়ের জনপ্রিয় একটি অন্যতম মাধ্যম। আমাদের দেশে ফরেক্স ট্রেডিং এই বেশি জন-প্রিয় কিন্তু বর্তমানে ফরেক্স এর পাশাপাশি বাইনারি ট্রেডিং ও বহুল জন-প্রিয় হয়ে ওঠেছে । বাইনারি সেক্টর টি তেমন জনপ্রবল না হওয়ায় অনেকই জানেন না এই ট্রেডিং কিভাবে করে বা কি রকম সময় এ কি রকম প্রফিত করা যায়। এই বাইনারি ট্রেডিং আসলেই খুব সহজ কিন্তু তেমন সহজ ও না। আমি সহজ বলতে বুঝিয়েছি কিভাবে করতে হয় সুধু মাত্র সেটিকে।
আপনারা অনেকই আছেন ফরেক্স এ লাভ জনক ট্রেডার কিন্তু সবাই কি লাভবান ? নিশ্চয়ই না। আমি মুলত ট্রেডিং শুরু করেছিলাম ফরেক্স দিয়ে কিন্তু আমি গত 4 বছর ধরে বাইনারি ট্রেড নিয়ে আছি তার আগে ফরেক্স ট্রেডিং করতাম। আমি চিন্তা করে দেখলাম ফরেক্স থেকে আমি বাইনারি ভালো করতেছি এবং আমার জন্য ফরেক্স থেকে বাইনারি ভালো হবে । কারন সময় কম, ইনভেস্ট সাদ্ধের মধ্যে এবং সেই তুলনায় ফরেক্স থেকে লাভআমাদের দেশে বাইনারি সম্পর্কে না জানার কারনে এই সেক্টর এ তেমন ট্রেডার নেই বলে চলে । কিন্তু যারা অভিজ্ঞ তারা আয় করছে অনেক যা আমি মনে করি ফরেক্স থেকে বেশি সব দিক দিয়েই। আমি ফরেক্স কে খারাপ বলছি না আমি শুধু মাত্র পার্থক্য দেখাচ্ছি।জনক।

প্রফেশনাল ফরেক্স ট্রেনিং

ফরেক্স ট্রেডিং কি?

ফরেক্স অথবা স্পট ফরেক্স হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রার ক্রয়-বিক্রয়। ফরেক্স মার্কেট এ আপনি একটি দেশের কারেন্সি বিক্রয় করে আর একটি দেশের কারেন্সি ক্রয় করতে পারবেন।
উদহারণসরুপ, আমেরিকা বা USA এর কারেন্সি হছে ডলার, ব্রিটেন বা UK এর কারেন্সি হচ্ছে পাউন্ড। ফরেক্স মার্কেট এ আপনি ডলার বিক্রয় করে পাউন্ড অথবা পাউন্ড বিক্রয় করে ডলার কিনতে পারেন। ডলার অথবা পাউন্ড ব্যাতিতও আর বিভিন্ন দেশের কারেন্সি আছে যা ফরেক্স মার্কেট এ আপনি ক্রয়-বিক্রয় করতে পারেন।



বিস্তারিত

  • ৩২ টির ও বেশী ক্লাস থাকবে!
  • পর্যায়ক্রমে, আপনি ফরেক্স ট্রেড সম্পর্কে শিখতে পারবেন।
  • প্রতি সপ্তাহে ২ দিন ট্রেনিং (শনিবার এবং রবিবার)
  • দক্ষ ফরেক্স ট্রেডারগন এই ট্রেনিং প্রোগ্রামটি পরিচালনা করবেন।
  • প্রতিটি কোর্সের এর শেষে, অনলাইনে পরীক্ষা দেবার সুবিধা থাকবে। আপনি সেই কোর্স শেষ করার পরে পরীক্ষা দেয়ার মাধ্যমে নিজের মেধা যাচাই করবেন।
  • ট্রেনিং চলাকালীন সম্পূর্ণ গাইডলাইন এবং আনুসাংগিক প্রদান করা হবে।
  • ক্লাস রিভিউ করার সুযোগ থাকবে এবং সেই সাথে ট্রেনিং চলাকালীন কোনও নির্দিষ্ট বিষয়ে জানার থাকলে রয়েছে অতিরিক্ত সময়ের ব্যাবস্থা।
  • প্র্যাকটিস সেশনের জন্য রয়েছে, সঠিক নিয়মে ট্রেড করার গাইডলাইন।
  • প্র্যাকটিস সেশন শেষ হবার পরে রয়েছে ৪টি লাইভ ট্রেডিং সেশন। যেখানে আপনি এক্সপার্ট ট্রেডারদের রিয়েল ট্রেড করা দেখতে পারবেন।
  • ট্রেনিং শেষ করার পর রয়েছে, রিয়েল ট্রেডিং নিয়ে আলোচনা।
  • আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন
    01614660108/01511120919
    Email: onlineworkshope@gmail.com
    Dhanmondi .Dhaka

ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং :- কোথায় ভালো প্রশিক্ষণ নিবেন?

আপনারা যারা ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং এর বিভিন্ন কাজগুলো শিখতে চান বা কোর্সগুলো করতে চান, কিন্তু ডিসিশন নিতে পারছেন না কিভাবে শুরু করবেন বা কোন কাজগুলো শিখবেন, কোন কাজ গুলোর চাহিদা বেশি, কোথায় ভর্তি হবেন বা কোথায় শিখলে ভালো হবে, তাদেরকে অনুরোধ করবো নিচের গাইডলাইনগুলো ফলো করার জন্য। 

স্টেপ ওয়ানঃ

প্রথমে কোন কাজ টা শিখবেন তা নির্ধারণ করুন।
 প্রয়োজনে সরাসরি তাদের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কথা বলতে পারেন। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন, কখনো ভাববেন না, ভালো প্রতিষ্ঠানে গেলেই আপনি ভালো ফ্রিল্যন্সার হয়ে যাবেন। একটি ভালো প্রতিষ্ঠানের ভালো ট্রেইনাররা আপনাকে ভালো গাইডলাইন দিতে পারবে, আপনার ভুলগুলো ধরিয়ে আপনাকে সঠিক পথ দেখাতে পারবে। সেই পথে কিন্তু আপনাকেই হাটতে হবে। কাজ কিন্তু আপ্নাকেই শিখতে হবে।
> প্রতিষ্ঠান সিলেক্ট হলে, ভর্তি হয়ে নিয়মিত ক্লাস করুন এবং রুটিন করে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪ ঘণ্টা ঐ কাজ শেখার পিছনে ব্যয় করুন। 
> প্রতিদিন, যে কাজগুলো শিখছেন, তা একটা ডাইরিতে বা খাতায় নিখে রাখুন এবং অবসর সময়ে ঐগুলো একটু চোখ বুলাবেন।
> কখনো টাকার পিছনে ছুটবেন না এবং কাজ পাওয়ার জন্য অস্থির হবেন না। আপনি নিয়মিত কাজ শিখে যান ও নিজের স্কিল ডেভেলপ করেন, দেখবেন কিছুদিন পর টাকা আপনার পিছনে ছুটছে।
> ৩-৪ মাস এভাবে চলেন, তারপর নিজেকে ৪- ৬ মাস আগের আপনার সাথে তুলনা করুন। কথা দিচ্ছি, নিজেই নিজের সাফল্যে চমকিত হবেন।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন
01614660108/01511120919
Email: onlineworkshope@gmail.com
Dhanmondi .Dhaka

ফরেক্স ট্রেডার হবেন কেন?

ফরেক্স ট্রেড করার অনেক কারন রয়েছে। সেগুলোর কিছু নিম্নে তালিকাভুক্ত করা হলো।
-          আপনি নিজের ডিপোজিটের তুলনায় প্রচুর পরিমানে লাভ করতে পারবেন।
-          আপনার বড় ধরনের বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই। প্রকৃতপক্ষে, আপনি মাত্র ১ ইউএসডি দিয়ে শুরু করতে পারেন।
-          ফাইন্যান্সের ওপর আপনি বৃহৎ জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
-          আপনার নিজস্ব ব্যাবসা থাকবে এবং তা শুধু আপনার ওপর নির্ভরশীল হবে।
-          আপনি যেভাবে চান সেভাবে নিজের সময় ম্যানেজ করতে পারেন। 
If you have any questions please contact
01614660108 /01511120919
Email: onlineworkshope@gmail.com
Dhanmondi .Dhaka


ট্রেডার......

ট্রেডার হচ্ছে সে যে ফাইনান্স্যিয়াল মার্কেট এ ফাইনান্স্যিয়াল অ্যাসেট বাই এবং সেল করে করে এই লক্ষ্যে যে ট্রেডের কার্যকলাপের মাধ্যমে লাভ বের করে নেবে। ট্রেডার বিনিয়োগকারীর চেয়ে আলাদা হয় সময়সীমার দিক দিয়ে কারন একজন ট্রেডার তার অ্যাসেট স্বল্প সময়ের জন্য ধরে রাখবে এবং সাধারণত শর্ট-টার্ম ট্রেন্ডকে পুঁজিতে পরিনত করবে ।

ট্রেডার ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা

ট্রেডাররা হয় প্রফেশনাল যারা ফাইনান্স্যিয়াল ইন্সটিটিউশন এ অথবা কর্পোরেশন যা বেতন অথবা চুক্তিগতভাবে অনুমোদিত বোনাস, অথবা স্বনির্ভর ব্যাক্তি হিসেবে কাজ করে। তারা স্টক মার্কেটে ট্রেড হওয়া ফাইনান্স্যিয়াল ইন্সট্রুমেন্ট, ডেরিভিয়েটিভ মার্কেট এবং কমোডিটি এক্সচেঞ্জে বাই এবং সেল করে। অনেক নতুন বিনিয়োগকারীরা ফরেক্স মার্কেটকে দ্রুত বড়লোক হওয়ার আশাতে পরিনত করে। দুর্ভাগ্যবশত, প্রচলিত সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষগুলো বড় ধরনের লাভ করতে ব্যার্থ হয় আর স্পষ্ট কোন ট্রেডিং স্ট্রাটেজি যা তাদের ব্যাক্তিত্ত এবং ট্রেডের লক্ষ্যের সাথে খাপ খায় তা না থাকায় অর্থ হারায়। কিন্তু, অনেক প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ব্রোকারেজ কোম্পানি এই খরচকে কম সমস্যায় পরিনত করেছে, যেখানে ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেটে ইলেকট্রনিক ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম স্বল্প স্প্রেডের ব্যাবস্থা করেছে। আরেকটি বাধা যা ট্রেডারদের দ্রুত সফলতার পথে বাধা হয়ে দাড়ানোর অসুবিধা হয়ে দাড়াতে পারে তা হচ্ছে ইউনাইটেড স্টেটে শর্ট-টার্মের ক্যাপিটাল গেইন সম্পর্কিত কর ব্যাবস্থা।