গেষ্ট পোষ্টিংয়ের
জন্য ওয়েবসাইট খুঁজে বের করার নিয়ম
গেষ্ট পোষ্টিংয়ের
জন্য সাইটে প্রতিদিন অনেক ভালো ভিজিটর আসছে তা নিশ্চিত হতে হবে। নিশ্চিত হওয়ার জন্য
ওয়েবসাইটের পেজ রেঙ্ক কত তা দেখতে হবে। পেজ রেঙ্ক যদি ১ থেকে ৫ এর ভেতরে হয় তাহলে বেশ
ভালো। এ ছাড়া ডোমেইন অথরিটি দেখতে হবে। ডোমেইন অথরিটি ৩০ এর ওপরে যত বেশি হয় ততই ভালো।
আর একটি বিষয় হলো যে সাইটে আর্টিকেলটি প্রকাশ করবেন সে সাইটে অ্যার্টিকেলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট
হতে হবে। অর্থাৎ রান্না নিয়ে লেখা আর্টিকেল ফুটবল খেলার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে
না কখনো। যেহেতু গেষ্ট পোষ্টিংয়ের জন্য কোনো সাইটের নামই আমাদের কাছে নেই। তাই আগে
বিভিন্ন বিষয় সংশিস্নষ্ট সাইটের একটি তালিকা সংগ্রহ করতে হবে। কাজটি করতে হবে গুগল
সার্চ ইঞ্জিনের সহায়তা নিয়ে। কীভাবে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে এ তালিকা সংগ্রহ
করা যায় তা নিম্নে দেওয়া হলো-
YOUR KEYWORD
aeaccepting guest posts,,
YOUR KEYWORD
aebecome a contributor,,
YOUR KEYWORD
aebecome a guest writer,,
YOUR KEYWORD
aecontribute to our site,,
YOUR KEYWORD
aecontributor guidelines,,
YOUR KEYWORD
aeguest post opportunities,,
YOUR KEYWORD
aeguest posts wanted,,
YOUR KEYWORD
ael,ve been featured on,,
YOUR KEYWORD
aemy posts on other blogs,,
YOUR KE YWORD
aesites l,ve written for,,
YOUR KEYWORD
aesubmit article,,
YOUR KEYWORD
aesubmit blog post,,
ওপরের যেকোনো একটি
নিয়মেই গুগলে সার্চ করা যাবে। তবে ইওর কিওয়্যার্ড লেখার পরিবর্তে যে বিষয়ের ওপর ওয়েবসাইট
খোঁজা হচ্ছে কিংবা যে বিষয় নিয়ে আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে, সে বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে।
যেমন-
Gogle Adsense
aesubmit blog post,,
অর্থাৎ গুগল অ্যাডসেন্স
নিয়ে লেখা থাকলে তা প্রকাশ করে এমন ওয়েবসাইটের তালিকাই আমি চাচ্ছি। আর এদিকে আমার অ্যার্টিকেলের
বিষয়ও গুগল অ্যাডসেন্স।
গেষ্ট পোষ্টিংয়ের
জন্য আপিল করার নিয়ম
গেষ্ট পোষ্টিংয়ের
জন্য কোনো নির্দিষ্ট সাইট বাছাই করে নেওয়ার পরেই গেষ্ট পোষ্টিং করার জন্য আপিল করতে
হবে। আপিল করার সময় সাইটটিতে গেষ্ট পোষ্টিং করার ব্যাপারে কোনো নীতিমালা থাকলে তা পড়ে
নিতে হবে। যে যে ক্যাটাগরির ওপর লেখা অ্যার্টিকেল প্রকাশ করতে ইচ্ছুক, অবশ্যই সে ক্যাটাগরির
ওপর লিখে তারপর আপিল করতে হবে। এ ক্ষেত্র কোনো অর্থ বিনিময়ের প্রয়োজন হয় না সাধারণত।
তবে সাইটের ধরন বুঝে অর্থ প্রদানও করতে হতে পারে। আসলে আপিল করা মানে হলো কন্টাক্ট
আস পেজে গিয়ে তাদের মেইল করা এবং বুঝিয়ে বলা। তারা গেষ্ট পোষ্টিংয়ের ব্যাপারে আগ্রহ
প্রকাশ করলেই ফিরতি মেইলে তা জানিয়ে দেবে। গেষ্ট পোষ্টিংয়ের কাজ অন্যকে দিয়েও করানো
যায় গেষ্ট পোষ্টিংয়ের জন্য কোন ওয়েবসাইট নিতে হবে! কোথায় করতে হবে! কোনো প্রকার পেমেন্ট
করতে হবে কি না! এ ধরনের নানা ঝামেলা আপনি এড়িয়ে যেতে পারবেন তখনই যখন আপনার আর্টিকেলটির
গেষ্ট পোষ্টিং করার দায়িত্ব আপনি কাউকে দিয়ে দেবেন। বিনিময়ে তাকে কিছু অর্থও প্রদান
করতে হবে। এ ধরনের কাজ আপনি নিঃসন্দেহে করাতে
পারবেন ফিভার ডটকম থেকে। সেখানে অনেকেই
আছে গেষ্ট পোষ্টিংয়ের কাজ করে দেওয়ার জন্য।
গুগল অ্যাডসেন্সের
জন্য ইউটিউব ভিডিওর প্রয়োজনীয়তা
গুগল অ্যাডসেন্স নিয়ে
কাজ করছেন কিন্তু আপনার সাইটের প্রতি ভিজিটরদের তেমন কোনো আগ্রহ নেই। এই প্রয়োজন বুঝে
এলো আর ভালো না লাগায় সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে গেল। এভাবে সফল হওয়া যাবে না। আপনার ওয়েবসাইটে
আসা ভিজিটররা যেন যথেষ্ট সময় দেয় এখানে সে চিন্তা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে। দেখবেন
যে, সাধারণ টেক্সট দীর্ঘ সময় ধরে পড়ে যতটা না আনন্দ পাওয়া যায়, তার চেয়ে একটি ভিডিও
সময় নিয়ে দেখে বেশি আনন্দ পাওয়া যায়। আর একটি ব্যাপার হলো কোনো আর্টিকেলে টেক্সটের
সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ভিডিও থাকলে আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু বোঝাটা সহজ হয়। আর অ্যার্টিকেলের
মানও বৃদ্ধি পায়। এসব বিষয় একত্র করে এখন দেখা যাচ্ছে, গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ইউটিউব
ভিডিওর প্রয়োজনীয় রয়েছেই। আর মজার ব্যাপার হচ্ছে ইউটিউব ভিডিও আপনার ওয়েব হোষ্টিং প্লেসের
কাছ থেকে কোনো জায়গাই নেবে না। কারণ, ভিডিওটি আপনার হোষ্টিং স্পেসে রাখা নয়। এটি রাখা
আছে ইউটিউবে। অথচ দেখা যাবে আপনার সাইট থেকেই। সত্যিই উপভোগ্য হয়ে উঠছে, তাই না! আসুন,
জেনে নিই আরও কিছু।
ওয়েব পেজে কীভাবে
গুগল ইউটিউব ভিডিও জুড়ে দিতে হয়
প্রশ্ন একটা জন্মেছে।
নিজের ওয়েবসাইটে ইউটিউব ভিডিও কীভাবে দেখাবেন। বেশি কিছু বলব না, শুধু স্মার্ট ইউটিউব
প্লাগইনটি ডাউনলোড ও ইনষ্টল করে নিন। এটিই সব করবে। আপনাকে বাড়তি দুশ্চিন্তা করতে হবে
না। তবে হ্যাঁ, প্লাগইনটি ডাউনলোড করতে পারবেন বিনা মূল্যে।
গুগল অ্যাডসেন্সের
জন্য ইনবাউন্ড লিঙ্ক ও আউটবাউন্ড লিংকের প্রয়োজনীয়তা
একটি ওয়েবসাইটের কোনো
পোষ্টের মধ্যে অর্থাৎ ওয়েব পেজের মধ্যে ইনবাউন্ড লিঙ্ক ও আউটবাউন্ড লিঙ্ক থাকতেই পারে।
এ ধরনের লিঙ্ক ওয়েবসাইটকে করে তোলে সমৃদ্ধ। একটি পোষ্টের মধ্যে ইনবাউন্ড লিঙ্ক দিয়ে
আর একটি পোষ্টের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করা যায়। ইনবাউন্ড লিঙ্কের মাধ্যমেই একটি ওয়েবসাইটের
একাধিক পোষ্টের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা যায়। আউট লিঙ্কেরও সংযোগ তৈরি করাই কাজ তবে
একই ওয়েবসাইটের পোষ্টের সঙ্গে নয়। এর মাধ্যমে অন্য ওয়েবসাইটের সঙ্গে সংযোগ করা যায়।
কোনো আউটবাউন্ড লিঙ্কের ওপর ক্লিক করলেই অন্য একটি ওয়েবসাইটে চলে যাবে। কোনো ওয়েবসাইটে
ইনবাউন্ড ও আউটবাউন্ড লিঙ্ক যথেষ্ট পরিমাণে থাকলে সেগুলো ওয়েবসাইটৈর জন্য কাক্ষি ভিজিটর
ওয়েবসাইটে নিয়ে আসতে সহায়তা করে।
গুগল অ্যাডসেন্সের
জন্য ফেসবুক মানেই অনেক কিছু
গুগল অ্যাডসেন্সের
উপার্জন ততই বাড়বে আপনার নির্দিষ্ট ওয়েব পেজে ভিজিটরের সংখ্যা যত বাড়বে। এ জন্য নিজের
ওয়েব পেজের একটি ডিজিটাল মার্কেটিং করার চেষ্টা করাটাই স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে অনলাইন
এসইও বেশ ভালো কাজ করে। তবে যদি অফলাইন এসইওর কথা আসে, তাহলে ওয়েব পেজটির ভালো মানের
ব্যাকলিং তৈরির বিষয় আসে। আসে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং মিডিয়াতে শেয়ারের বিষয়। এ সবগুলো
বিষয়ই কোনো না কোনোভাবে মার্কেটিং। কিন্তু দেখেন আপনার ওয়েব পেজের লিঙ্ক ফেসবুকে শেয়ার
করা মানেই নির্দিষ্টসংখ্যক কিছু লোক ওয়েব পেজের লিঙ্কটিই দেখবেই। কখনো আবার আপনার তৈরি
করা ফেসবুক পেজ থেকে নির্দিষ্টসংখ্যক
কিছু লোকের কাছে তো বটেই, এর বাইরেও অনেকের কাছে
লিঙ্কটি প্রদর্শন করা সম্ভব হবে। এতে করে বেশ দ্রুত সাড়া পাওয়া যাবে। প্রয়োজনে বারবার
একই পেজের লিঙ্ক শেয়ার করা যাবে। তাহলে দেখা যাচ্ছে, গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ফেসবুকের
গুরুত্ব আছেই। বিষয়টি আমরা পর্যায়ক্রমে আরও স্পষ্ট করছি।আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন