মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০১৯

আগামী প্রজম্নের জন্য কি রকম চাকরি হবে ।


বর্তমানে আমরা দ্রুত পরিবর্তনশীল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। এটাকে এক নতুন ধরনের প্রযুক্তিময় টানেলও ভাবিতে পারি, যার শেষে কী আছে, আমরা কেউই তা সুস্পষ্টভাবে জানি না। প্রযুক্তির বিবর্তনের ধারা অনেক বেশি চমৎকৃত, রূপকথার জাদুর কাঠির মতো। আর তাই কেউই বলতে পারি না যে, আজ থেকে দু-এক দশক পর কী কী ধরনের চাকরি এই বিশ্বের বাজারে সবচেয়ে সমাদৃত ও জনপ্রিয় হবে। কিন্তু আমরা এ প্রজম্নের আগ্রহী প্রযুক্তিপ্রেমীরা কল্পনা করতে পারি, সেসব কল্পবিজ্ঞান কাহিনি যেখানে টেলিগ্রাম-টেলিফোন-টেলিভিশনের মতো অদ্ভুত সব যান্ত্রিক যন্ত্রপাতি ছিল। সে সময়ে এসব বস্তুকে রূপকথাই মনে করা হতো। আর এখন? টেলিগ্রাম তো এখন জাদুঘরে, টেলিফোন বিবর্তিত হয়ে প্রযুক্তিময় রূপ গ্রহণ করেছে, টেলিভিশনেরও ধারণা ক্রমশ বদলে গিয়ে শক্ত পদার্থ থেকে নমনীয় কাগজের মতোই হচ্ছে। 

এসবই অতি দ্রুত ঘটে যাচ্ছে বা গেছে মাত্র কয়েক দশকের মধ্যে। এ যেন এক জলজ্যান্ত ভোজবাজি। প্রযুক্তির নতুন নতুন আবিষ্কার প্রতিনিয়ত জায়গা দখল করছে পুরোনো আবিষ্কারকে পেছনে ফেলে, দ্রুতবেগে। আসলে বিদ্যুৎ বেগে। বিপুল বিস্ময়ে বিশ্বব্যাপী ঘটে চলছে ডিজিটাল বিপ্লব। এ বিপ্লব আমাদের জন্য একই সঙ্গে অনেক আনন্দ ও বেদনার। বায়োটেক, রোবটিকস ও আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স, ইন্টারনেট অব থিঙ্কস, বিগ ডেটা, ক্লাউড-প্রযুক্তির নতুন নতুন ধারা প্রযুক্তিময় বিশ্বে একধরনের নতুন নতুন শিল্প ও কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করবে। তবে একই সঙ্গে হ্রাস করবে প্রচলিত অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান এবং চাকরির সুযোগ। এদিকে প্রতিনিয়ত বিশ্বব্যাপী মানুষের নিত্যনতুন চাহিদা বাড়ছেই। স্মার্টফোন, ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়া, সাড়া বিশ্বের সব শ্রেণিরও বয়সের জনগণের মাঝে স্বতঃস্ফুর্ত ব্যাপক ব্যবহারে মহামারীর মতো বাড়ার কারণে পৃথিবীর সব মানুষের জীবনমানসহ যাবতীয় তথ্যই জানতে পারছে। এর মধ্য দিয়ে মানুষের আয় বৃদ্ধিরও একটা প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, মানুষের বহুবিধ যুগোপযোগী চাহিদা আর প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিচ্ছে নতুন নতুন প্রযুক্তি।

 এর পাশাপাশি কাজের ধরন পাল্টে যাচ্ছে বলে কিছু কঠিন প্রশ্নের উওরও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এসবের উওর অনুসন্ধান করে নিতে হবে এখনই। যেমন প্রযুক্তি এখন বিপুল বিস্ময়ে পাল্টাতে থাকলে আমরা কী করব? কীভাবে আমরা আমাদের পরিবারের যাবতীয় খরচ মেটাব? অদূর ভবিষ্যতের নতুন ও জটিল এই বিশ্বব্যবস্থায় আমরা কীভাবে স্বপ্ন পূরণ করব? এ জন্যই ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগে নিজের মেধা ও দক্ষতা দিয়ে টিকে থাকার জন্য যুযোপযোগী প্রস্তুতি শুরু করতে হবে এখন থেকেই। প্রযুক্তির নতুন ধারার নতুন নতুন প্রযুক্তিময় কর্মসংস্থানের সুযোগ পেতে হলে এখনই উপযুক্ত শিক্ষায় গড়ে তুলতে হইবে প্রযুক্তিপ্রেমী ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে। তা না হলে বিশ্ব প্রতিযোগিতায় প্রযুক্তিতে টিকে থাকতে পারবে না আমাদের তরুন প্রজন্ম। ওই প্রযুক্তিময় ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের সময়ও খুব বেশি নেই আমাদের হাতে। এ জন্য সরকারকেও উপযুক্ত খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে হবে। যে ধরনের লাগসই খাতে
বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে বিশ্বের সব উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান আর ব্যাক্তি যেন আমাদের সম্ভাবনার বৃহৎ অংশটি কাজে লাগাতে পারে, সে জন্য যথাযথ শিক্ষা, দক্ষতা ও জ্ঞান বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে। আর তাই বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট সতর্ক করে বলেছেন, আমাদের নাতিপুতিরা যখন প্রশ্ন করবে, তুমি যখন জানতে পারলে আগামীর দুনিয়া আমার জন্য খুবই কঠিন হবে, তখন আমার ভালোর জন্য তুমি কী করেছিলে? বলার অপেক্ষা রাখে না, এখনই প্রস্তুতি না নিলে এসব প্রশ্নের উওরে নীরবতা পালন করতে হবে! কারণ অপরাধী তো আমরাই!আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

সৃজনশীল এবং পেশাদার ডিজাইনারদের জন্য কিভাবে কাজ পাবেন এবং কি করতে এই পোষ্টটি পড়ুন এবং শেয়ার করুন


সৃজনশীল এবং পেশাদার ডিজাইনারদের জন্য
https://99designs.com/ সাইটটি ইন্টারনেট থেকে আয় করার একটি চমৎকার মার্কেটপ্লেস। এই সাইটটি শুধু ডিজাইনারদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এই সাইটে সাধারণত যেসব কাজ পাওয়া যায় তা হলো ওয়েবসাইট ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, বাটন ও আইকন ডিজাইন, টি-শার্ট ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন ইত্যাদি। এখানে প্রত্যেকটি ডিজাইন সম্পন্ন করার জন্য ক্রেতা বা ক্লায়েন্ট একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন যা অন্যান্য মার্কেটপ্লেস থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।

 এখানে ক্লায়েন্টের তাৎক্ষণিক নির্দেশনা অনুযায়ী ডিজাইনাররা ডিজাইন তৈরি করে। এই প্রতিযোগিতায় যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারে। ক্লায়েন্ট প্রতিযোগিতার জন্য একটি নির্ধারিত বাজেট নির্ধারণ করেন। সবশেষে ক্লায়েন্ট একজন ডিজাইনারকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করে এবং পুরষ্কার হিসেবে ডিজাইনারকে পূর্বনির্ধারিত অর্থ প্রদান করেন। ১৯ ডিজাইনে নিবন্ধনকৃত ডিজাইনারের সংখ্যা ১০ লক্ষাধিক। অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের তুলনায় এখানে কাজের মূল্য তুলনামূলকভাবে বেশি প্রদান করা হয়। এ সাইটে একটি ডিজাইন জমা পড়ার পরপরই ক্লায়েন্ট সঠিক কাজটি বুঝে পাওয়ার জন্য মতামত ও রেটিং দিয়ে থাকে। এ ধরনের সিস্টেমের মধ্যে কাজ করে একজন ডিজাইনার খুব সহজেই তাৎক্ষণিকভাবে জানতে পারে তার ডিজাইনটি ক্লায়েন্ট কীভাবে নিয়েছে কিংবা গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে কোন পর্যায়ে আছে তার কাজটি এবং পরে সবদিক পর্যবেক্ষণ করে দিকনির্দেশনানুযায়ী কাজ করে সহজেই সঠিক কাজটি প্রদান করা সম্ভব। এই সাইটের জন্য আরেকটি ভালো দিক হচ্ছে এখানে অন্যান্য সাইট থেকে তুলনামূলকভাবে বেশি মূল্যের কাজ পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ এই সাইটে একটি ছোট্র লোগো ডিজাইন করার জন্য প্রায়ই ৫০০ ডলারের গ্যারান্টেড পুরষ্কার প্রদান করা হয়, যা সত্যি অসাধরণ।

কনটেস্ট বিজয়ী হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু কৌশল:
-কনটেস্টে প্রাথমিক অবস্থায় অংশগ্রহণ করুন।
-কনটেস্ট শুরু হয়েছে মাত্র, খুব বেশি ডিজাইন জমা হয়নি এ রকম কনটেস্টে অংশগ্রহণ করুন। কনটেস্ট হোল্ডাররা প্রথম দিকে সাবমিট করা ডিজাইনের দিকে বেশি গুরুত্ব দেয়। অন্যরা হয়তো আপনাকে ফলো করতে পারে।
-তাই যতটা সম্ভব ইউনিক রাখুন ডিজাইন। ডিজাইনে স্বতন্ত্র কিছু ব্যাপার ফুটিয়ে তুলুন যা অন্যরা সহজে করতে না পারে।

-ক্লায়েন্টের প্রোফাইল সম্পূর্ণভাবে জেনে নিন। অনেক ক্লায়েন্ট আছেন যাদের পেমেন্ট ভেরিফাইড না। আবার অনেক কনটেস্ট প্রাইজ না দিয়েই কনটেস্ট বন্ধ করে দেয়। ক্লায়েন্ট এর আগে যে কনটেস্ট দিয়ে ছিল তার ধরন কেমন ছিল, এই বিষয়গুলো অবশ্য ভেবে দেখতে হবে। আগের কনটেস্ট থেকে ক্লায়েন্টের পছন্দ সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন। তাই ক্লায়েন্টের প্রোফাইল ভালোভাবে দেখে নিন।
     ডিজাইনগুলো ক্রিয়েটিভ হওয়া চাই

ক্লায়েন্টের বর্ণনা হুবহু করলেই যে আপনার কাজ ক্লায়েন্টের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য হবে পুরো-এমনটাই ভাবার কিছু নেই। বিশেষ করে রং, শ্যাড, শ্যাপ, টেক্সট ইত্যাদির ব্যাপারে ক্লায়েন্টের দিকনির্দেশনাই আপনার জন্য শেষ কথা। তবে ডিজাইনটি এসব দিক ঠিক রেখেও আপনি কতটা ক্রিয়েটিভ করতে পারবেন, তার দিকেই কিন্তু চেয়ে থাকবে ক্লায়েন্ট। এমন কিছু করুন যেন ক্লায়েন্ট যা বর্ণনা দিয়েছেন তা ঠিক থাকে এবং ভিন্নধর্মীও হয়। মনে রাখবেন বেশির ভাগ ডিজাইনারই ক্লায়েন্টকে হুবহু হয়তো ফলো করবে। ক্লায়েন্ট এদের মাঝখান থেকেই কিন্তু সেরা কাজটি নিয়ে নেবে। অর্থাৎ এমন কিছু করুন যেন সবার চাইতে আলাদা হয় কিন্তু অপ্রাসঙ্গিক না হয়। ডিজাইন করার পর আপলোড করার সময় সব সময় বেকআপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন। কারণ বেকআপ কাজে যোগ করে ভিন্নমাত্রা। এর সঙ্গে অরিজিনাল ফাইলের প্রিভিওটাও অ্যাড করুন।

                               কাজের ফিডব্যাক নিন
ক্লায়েন্টের কাছে সব সময় ফিডব্যাক জেনে নিন। তাতে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ডিজাইনের কোনো পরিবর্তন লাগবে কি না। যে জায়গায় পরিবর্তন ছিল সেগুলো ভালোভাবে গুরুত্ব দিন। পরবর্তী কনটেস্টে হয়তো পরিবর্তনগুলো আপনার কাজে যোগ করবে ভিন্ন মাত্রা। ফিডব্যাককে কাজে লাগাতে পারেন কাজের পেশাদারিত্ব বাড়াতে।

                 যত দ্রুত সম্ভব রিভিশন করুন
ক্লায়েন্ট ডিজাইন পছন্দ করার পর যদি কোনো পরিবর্তন করতে হবে মনে করেন, তাহলে রিভিশনের জন্য আপনাকে অবশ্যই অনুরোধ করবে। ক্লায়েন্ট হয়তো অন্য ডিজাইনারদেরও বলতে পারেন রিভিশনের জন্য। তাই যত দ্রুত রিভিশন শেষ করে ফাইল আপলোড করবেন ততোই ভালো। হয়তো আপনার ডিজাইনটি রিভিশনের প্রথমে ক্লায়েন্টের চোখে পড়লে সেটিই চুড়ান্ত বলে পণ্য হতে পারে। কোনো কনটেস্টে আপনি যদি কন্টেষ্ট হেরে যান, তাহলে আপনার ডিজাইন প্রতিযোগিতা থেকে তুলে নিন এবং সেই ডিজাইন আপনি অন্য মার্কেটপ্লেসে বিক্রয় করতে পারেন।আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667


গেষ্ট পোষ্টিংয়ের জন্য ওয়েবসাইট খুঁজে বের করার নিয়ম


গেষ্ট পোষ্টিংয়ের জন্য ওয়েবসাইট খুঁজে বের করার নিয়ম

গেষ্ট পোষ্টিংয়ের জন্য সাইটে প্রতিদিন অনেক ভালো ভিজিটর আসছে তা নিশ্চিত হতে হবে। নিশ্চিত হওয়ার জন্য ওয়েবসাইটের পেজ রেঙ্ক কত তা দেখতে হবে। পেজ রেঙ্ক যদি ১ থেকে ৫ এর ভেতরে হয় তাহলে বেশ ভালো। এ ছাড়া ডোমেইন অথরিটি দেখতে হবে। ডোমেইন অথরিটি ৩০ এর ওপরে যত বেশি হয় ততই ভালো। আর একটি বিষয় হলো যে সাইটে আর্টিকেলটি প্রকাশ করবেন সে সাইটে অ্যার্টিকেলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হতে হবে। অর্থাৎ রান্না নিয়ে লেখা আর্টিকেল ফুটবল খেলার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে না কখনো। যেহেতু গেষ্ট পোষ্টিংয়ের জন্য কোনো সাইটের নামই আমাদের কাছে নেই। তাই আগে বিভিন্ন বিষয় সংশিস্নষ্ট সাইটের একটি তালিকা সংগ্রহ করতে হবে। কাজটি করতে হবে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের সহায়তা নিয়ে। কীভাবে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে এ তালিকা সংগ্রহ করা যায় তা নিম্নে দেওয়া হলো-

YOUR KEYWORD aeaccepting guest posts,,
YOUR KEYWORD aebecome a contributor,,
YOUR KEYWORD aebecome a guest writer,,
YOUR KEYWORD aecontribute to our site,,
YOUR KEYWORD aecontributor guidelines,,
YOUR KEYWORD aeguest post opportunities,,
YOUR KEYWORD aeguest posts wanted,,
YOUR KEYWORD ael,ve been featured on,,
YOUR KEYWORD aemy posts on other blogs,,
YOUR KE YWORD aesites l,ve written for,,
YOUR KEYWORD aesubmit article,,
YOUR KEYWORD aesubmit blog post,,

ওপরের যেকোনো একটি নিয়মেই গুগলে সার্চ করা যাবে। তবে ইওর কিওয়্যার্ড লেখার পরিবর্তে যে বিষয়ের ওপর ওয়েবসাইট খোঁজা হচ্ছে কিংবা যে বিষয় নিয়ে আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে, সে বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে। যেমন-
Gogle Adsense aesubmit blog post,,
অর্থাৎ গুগল অ্যাডসেন্স নিয়ে লেখা থাকলে তা প্রকাশ করে এমন ওয়েবসাইটের তালিকাই আমি চাচ্ছি। আর এদিকে আমার অ্যার্টিকেলের বিষয়ও গুগল অ্যাডসেন্স।
গেষ্ট পোষ্টিংয়ের জন্য আপিল করার নিয়ম

গেষ্ট পোষ্টিংয়ের জন্য কোনো নির্দিষ্ট সাইট বাছাই করে নেওয়ার পরেই গেষ্ট পোষ্টিং করার জন্য আপিল করতে হবে। আপিল করার সময় সাইটটিতে গেষ্ট পোষ্টিং করার ব্যাপারে কোনো নীতিমালা থাকলে তা পড়ে নিতে হবে। যে যে ক্যাটাগরির ওপর লেখা অ্যার্টিকেল প্রকাশ করতে ইচ্ছুক, অবশ্যই সে ক্যাটাগরির ওপর লিখে তারপর আপিল করতে হবে। এ ক্ষেত্র কোনো অর্থ বিনিময়ের প্রয়োজন হয় না সাধারণত। তবে সাইটের ধরন বুঝে অর্থ প্রদানও করতে হতে পারে। আসলে আপিল করা মানে হলো কন্টাক্ট আস পেজে গিয়ে তাদের মেইল করা এবং বুঝিয়ে বলা। তারা গেষ্ট পোষ্টিংয়ের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করলেই ফিরতি মেইলে তা জানিয়ে দেবে। গেষ্ট পোষ্টিংয়ের কাজ অন্যকে দিয়েও করানো যায় গেষ্ট পোষ্টিংয়ের জন্য কোন ওয়েবসাইট নিতে হবে! কোথায় করতে হবে! কোনো প্রকার পেমেন্ট করতে হবে কি না! এ ধরনের নানা ঝামেলা আপনি এড়িয়ে যেতে পারবেন তখনই যখন আপনার আর্টিকেলটির গেষ্ট পোষ্টিং করার দায়িত্ব আপনি কাউকে দিয়ে দেবেন। বিনিময়ে তাকে কিছু অর্থও প্রদান করতে হবে। এ ধরনের কাজ আপনি নিঃসন্দেহে করাতে
 পারবেন ফিভার ডটকম থেকে। সেখানে অনেকেই আছে গেষ্ট পোষ্টিংয়ের কাজ করে দেওয়ার জন্য।
গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ইউটিউব ভিডিওর প্রয়োজনীয়তা

গুগল অ্যাডসেন্স নিয়ে কাজ করছেন কিন্তু আপনার সাইটের প্রতি ভিজিটরদের তেমন কোনো আগ্রহ নেই। এই প্রয়োজন বুঝে এলো আর ভালো না লাগায় সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে গেল। এভাবে সফল হওয়া যাবে না। আপনার ওয়েবসাইটে আসা ভিজিটররা যেন যথেষ্ট সময় দেয় এখানে সে চিন্তা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে। দেখবেন যে, সাধারণ টেক্সট দীর্ঘ সময় ধরে পড়ে যতটা না আনন্দ পাওয়া যায়, তার চেয়ে একটি ভিডিও সময় নিয়ে দেখে বেশি আনন্দ পাওয়া যায়। আর একটি ব্যাপার হলো কোনো আর্টিকেলে টেক্সটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ভিডিও থাকলে আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু বোঝাটা সহজ হয়। আর অ্যার্টিকেলের মানও বৃদ্ধি পায়। এসব বিষয় একত্র করে এখন দেখা যাচ্ছে, গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ইউটিউব ভিডিওর প্রয়োজনীয় রয়েছেই। আর মজার ব্যাপার হচ্ছে ইউটিউব ভিডিও আপনার ওয়েব হোষ্টিং প্লেসের কাছ থেকে কোনো জায়গাই নেবে না। কারণ, ভিডিওটি আপনার হোষ্টিং স্পেসে রাখা নয়। এটি রাখা আছে ইউটিউবে। অথচ দেখা যাবে আপনার সাইট থেকেই। সত্যিই উপভোগ্য হয়ে উঠছে, তাই না! আসুন, জেনে নিই আরও কিছু।

ওয়েব পেজে কীভাবে গুগল ইউটিউব ভিডিও জুড়ে দিতে হয়
প্রশ্ন একটা জন্মেছে। নিজের ওয়েবসাইটে ইউটিউব ভিডিও কীভাবে দেখাবেন। বেশি কিছু বলব না, শুধু স্মার্ট ইউটিউব প্লাগইনটি ডাউনলোড ও ইনষ্টল করে নিন। এটিই সব করবে। আপনাকে বাড়তি দুশ্চিন্তা করতে হবে না। তবে হ্যাঁ, প্লাগইনটি ডাউনলোড করতে পারবেন বিনা মূল্যে।

গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ইনবাউন্ড লিঙ্ক ও আউটবাউন্ড লিংকের প্রয়োজনীয়তা
একটি ওয়েবসাইটের কোনো পোষ্টের মধ্যে অর্থাৎ ওয়েব পেজের মধ্যে ইনবাউন্ড লিঙ্ক ও আউটবাউন্ড লিঙ্ক থাকতেই পারে। এ ধরনের লিঙ্ক ওয়েবসাইটকে করে তোলে সমৃদ্ধ। একটি পোষ্টের মধ্যে ইনবাউন্ড লিঙ্ক দিয়ে আর একটি পোষ্টের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করা যায়। ইনবাউন্ড লিঙ্কের মাধ্যমেই একটি ওয়েবসাইটের একাধিক পোষ্টের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা যায়। আউট লিঙ্কেরও সংযোগ তৈরি করাই কাজ তবে একই ওয়েবসাইটের পোষ্টের সঙ্গে নয়। এর মাধ্যমে অন্য ওয়েবসাইটের সঙ্গে সংযোগ করা যায়। কোনো আউটবাউন্ড লিঙ্কের ওপর ক্লিক করলেই অন্য একটি ওয়েবসাইটে চলে যাবে। কোনো ওয়েবসাইটে ইনবাউন্ড ও আউটবাউন্ড লিঙ্ক যথেষ্ট পরিমাণে থাকলে সেগুলো ওয়েবসাইটৈর জন্য কাক্ষি ভিজিটর ওয়েবসাইটে নিয়ে আসতে সহায়তা করে।

গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ফেসবুক মানেই অনেক কিছু
গুগল অ্যাডসেন্সের উপার্জন ততই বাড়বে আপনার নির্দিষ্ট ওয়েব পেজে ভিজিটরের সংখ্যা যত বাড়বে। এ জন্য নিজের ওয়েব পেজের একটি ডিজিটাল মার্কেটিং করার চেষ্টা করাটাই স্বাভাবিক। এ ক্ষেত্রে অনলাইন এসইও বেশ ভালো কাজ করে। তবে যদি অফলাইন এসইওর কথা আসে, তাহলে ওয়েব পেজটির ভালো মানের ব্যাকলিং তৈরির বিষয় আসে। আসে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং মিডিয়াতে শেয়ারের বিষয়। এ সবগুলো বিষয়ই কোনো না কোনোভাবে মার্কেটিং। কিন্তু দেখেন আপনার ওয়েব পেজের লিঙ্ক ফেসবুকে শেয়ার করা মানেই নির্দিষ্টসংখ্যক কিছু লোক ওয়েব পেজের লিঙ্কটিই দেখবেই। কখনো আবার আপনার তৈরি করা ফেসবুক পেজ থেকে নির্দিষ্টসংখ্যক
কিছু লোকের কাছে তো বটেই, এর বাইরেও অনেকের কাছে লিঙ্কটি প্রদর্শন করা সম্ভব হবে। এতে করে বেশ দ্রুত সাড়া পাওয়া যাবে। প্রয়োজনে বারবার একই পেজের লিঙ্ক শেয়ার করা যাবে। তাহলে দেখা যাচ্ছে, গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য ফেসবুকের গুরুত্ব আছেই। বিষয়টি আমরা পর্যায়ক্রমে আরও স্পষ্ট করছি।আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করু

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

পিপল পার আওয়ারে স্টার আউটসোসিং এর কাজ করতে কিভাবে শুরু করবেন


 পিপল পার আওয়ারে বায়ার সেলারের সার্ভিস রেটিং থাকে। আপনি পিপল পার আওয়ারে অ্যাকাউন্ট খোলার পরেই অন্য, তা হোক বায়ার বা সেলারদের স্টার দিতে পারবেন। স্টার দিলে বোঝা যাবে সেই সার্ভিস বা অফারকৃত কাজটির মান উন্নত।
টপ নেভিগেশন বার: টপ নেভিগেশন বারে চারটি আইকন আছে।

১। পোস্ট আওয়ারলি: পোস্ট আওয়ারলি হচ্ছে ক্ষুদ্র কাজের অফার, যা এক থেকে পাঁচ দিনেই আপনি বায়ারকে করে দিতে পারবেন, তা যেকোনো ধরনের সেবা হতে পারে। গ্রাফিক, ওয়েব, প্রোগ্রামিং, বিজনেস প্রপোজাল-সবই  আওয়ারলির আওতায় অফার করা যায়। আওয়ারলির কাজ করলে আপনার প্রোফাইলের রংক অনেক ওপরে ওঠে যাবে।

আওয়ারলি কীভাবে তৈরি করবেন: টপ নেভিগেশন বার থেকে পোস্ট আওয়ারলি অপশন থেকে আওয়ারলি তৈরি করা হয়। আওয়ারলি তৈরি করার আগে গুগল থেকে মার্কেট রিসার্চ করে কিছু জ্ঞান অর্জন করে নিন। আপনি যে আওয়ারলি অফার করবেন তা বাজারে কতটুকু সারা ফেলতে পারে এমন কিছু চিন্তা করে গুছিয়ে নিন। আপনি যে স্কিল অফার করছেন, সেটা ওখানে উল্লেখ করতে হবে। সর্বোচ্চ তিনটি স্কিল দিতে পারবেন। কোনো স্কিলসেটের অফার করা ভালো যার প্রতিযোগী কম। ফলে খুব সহজেই দূরদর্শী লক্ষ্য আর কাজের নৈপুণ্য দেখানো যায়।

-আওয়ারলি অফারটি বায়ারকে নিতে হলে কত ইউএস ডলার কিংবা পাউন্ড বা ইউরো লাগবে, তা সিলেক্ট করে দিতে হবে। কাজের রেট যত হওয়া উচিত ঠিক ততটুকু রেট উল্লেখ করুন। একাধিক আওয়ারলি তৈরি করা যায়। এ ক্ষেত্রে লাভ হলো বায়ার কোন ধরনের কাজ খুঁজছে তা আপনার পক্ষে বলা মুশকিল, তবে যদি কাছাকাছি স্কিলের একাধিক আওয়ারলি তৈরি করা যায় তবে বায়ার তার চাহিদা অনুসারে সার্ভিসটি পাবে। আওয়ারলি যদি কাছাকাছি স্কিলের হয় তবে যেসব কি-ওয়ার্ড, ছবি ইত্যাদি ব্যবহার করছেন তা যেন অনেকটাই ভিন্ন হয়, এতে করে আপনার আওয়ারলি বায়ারের কাছে বিক্রয়ের জন্য সহজ হবে।

-এবার কাজের ট্যাগ ও ছবি আপলোড করতে হবে। যে কাজের স্কিলটি অফার করছেন সে কাজের ওপর একটি ছবি অথবা ভিডিও আপলোড করতে হবে। ভিডিও আপলোড করলে আপনার আওয়ারলির চাহিদা বেশি হবে। এ ক্ষেত্রে ভিডিও তৈরি করার জন্য মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট দিয়ে অফারের ওপর একটা প্রেজেনটেশন তৈরি করে স্ক্রিন ক্যাপচার দিয়ে রেকর্ড করে ভিডিও বানানো যায়। যদি আরও প্রফেশনাল ভিডিওচিত্রের দরকার হয়, তা অর্ডার করে বানিয়ে নিতে পারেন কোনো মাল্টিমিডিয়া ডেভেলপারের কাছ থেকে। ভিডিওর মধ্যে সংক্ষেপে বর্ণনা, আপনি যে কাজের অফার করছেন, আপনার কাজ কেন অন্যদের চয়ে ভালো এগুলো তুলে ধরুন। তা ছাড়া যদি কোনো অতিরিক্ত অফার থাকে তাও যোগ করতে পারবেন।

-আওয়ারলির ডিটেইলস এ সার্ভিস সম্বন্ধে বিস্তারিত লিখতে হবে যাতে বায়ার সার্ভিস সম্বন্ধে যথেষ্ট ধারণা পায় এবং আকৃষ্ট হয়। আওয়ারলির ডিটেইলস এ সঠিক, নির্ভুল,
যথাযথ ও নিখুঁত বর্ণনা দিতে হবে। বর্ণনাতে বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন। এবং কাজ শেষ করার পর বায়ার কতটা লাভবান হবে, তা উল্লেখ করে দিতে পারেন।

-বায়ার সার্ভিসটি নিতে হলে কী কী শর্ত পূরণ করতে হবে এ অপশনে এগুলো তুলে ধরতে হবে। এখানে কাজ করার জন্য বায়ারের কাছ থেকে কী কী দরকার হবে তা উল্লেখ করতে হবে। যেমন: সহায়ক ডেটা, ইমেজ বা ডিজিটাল রিসোর্স ইত্যাদি। বায়ারের কাছ থেকে সেলারের চাহিদা উল্লেখ করে দিতে হবে যাতে পরবর্তী সময়ে ডেলিভারি দিতে সমস্যায় না পড়তে হয় অর্থাৎ এ সার্ভিস নিতে হলে বায়ারের এ তথ্যগুলো লাগবে। সুতরাং ডেসক্রিপশনটি এমনভাবে লিখতে হবে যেন এটি পড়লে বায়ার অফারটি কেনার জন্য অর্ডার করে। উপস্থাপনা ভালো হলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যাবে। আওয়ারলি পোষ্ট দেওয়ার আগে টার্মস আর কন্ডিশন চেক করে নিন।

২। ফেবুরাইটস: আপনি আপনার প্রোফাইল থেকে যাদের স্টার দিয়েছেন তাদের তালিকা এবং আপনি কোনো বায়ার বা সেলারকে নিজের প্রিয় তালিকাভুক্ত করে রাখতে পারবেন, যাতে করে তাদের আপডেট সর্বদা চোখের সামনে সহজেই পড়ে। ফেবুরাইটস অনুসন্ধান করার কাজেও ব্যবহার করা যাবে অর্থাৎ আপনি পিপিএইচে পোস্ট করা কোনো অবকেও স্টার দিয়ে রাখতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি জবস, আওয়ারলিস, কালেকশনস ও পিপল এ চার ক্যাটাগরি আওয়ারলি পছন্দের তালিকায় রাখতে পারবেন।
৩। ওয়ার্কস্ট্রিম: বায়ার যদি কোনো মেসেজের উওর দিয়ে থাকে তা ওয়ার্কস্ট্রিমই প্রদর্শন করবে, অনেকটা ফেসবুকের মতো কমেন্টের পিঠে কমেন্ট। মেসেজে লিঙ্কসহ ছবি বা ভিডিও কোনোটাই পোস্ট করতে পারবেন না। প্রপোজাল ফিক্সড বা আওয়ারলি দুটোতেই করা সম্ভব, কাজের প্রস্তাব যদি থাকে তখন তা ফরমাল আকারে আপনি ক্লায়েন্টকে দিতে পারেন। আপনার পেমেন্ট সেটিংসে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট যোগ করা থাকলে তবেই আপনি ইনভয়েজ রেইজ করতে পারবেন।

৪। নোটিফিকেশনস: আপনাকে যদি কেউ অ্যান্ডোর্স বা স্টার দিয়ে থাকে তার নোটিশ প্রদর্শিত হবে, পিপিএইচে একটি প্রোফাইলে স্টার দেওয়া সম্ভব, যার মাধ্যমে সেই স্টারকৃত আওয়ারলি বা মানুষটি ( বায়ার কিংবা সেলার ) আপনার ফেবুরাইটসে যোগ হয়ে যাবে, একই প্রক্রিয়াই একজন সেলারের প্রোফাইল অ্যান্ডোর্স করা সম্ভব, এর মানে আপনি সেলারের কাজ সম্পর্কে অবগত এখন আপনার প্রোফাইল আর আওয়ারলি দুটোতেই স্টার দেওয়া সম্ভব, তবে অ্যান্ডোর্স করা সম্ভব শুধু আপনার প্রোফাইলকেই।

পিপল পার আওয়ারের পেমেন্ট মেথড: বায়ার যখন কাজের অর্ডার করে তখনই তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে নেওয়া হয়। অর্ডার কমপ্লিট হলে এবং তা সাবমিট করা হলে পিপল পার আওয়ার থেকেই আপনাকে পে করা হবে। পিপল পার আওয়ারের থেকে বাংলাদেশে সাধারণত ৩ বৈধ উপায়ে টাকা ওঠানো যায়। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকলে সরাসরি সেই অ্যাকাউন্টে লোকাল ফান্ড ট্রান্সফারের মাধ্যমে পিপল পার আওয়ারের থেকে টাকা ট্রান্সফার করা যায়। অপরটি হচ্ছে পাইওনিয়ার ডেবিট কাডের মাধ্যমে পিপল পার আওয়ার থেকে আয় করা অর্থ সরাসরি এটিএম বুথের মাধ্যমে ওঠানো যায়। পিপল পার আওয়ার থেকে স্ক্রিল কার্ড দিয়েও টাকা ওঠানো যায়।

                     যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকা চাই
১। কাজের অর্ডার পাওয়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ জমা দিতে না পারলে অ্যাকাউন্ট বাতিল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
২। মেসেজে বায়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করার সময় কোনো প্রকার লিঙ্ক, ছবি বা ভিডিও দিতে যাবেন না।

৩। পেমেন্ট মেথড খুব গুরুত্বের সঙ্গে যোগ করতে হবে।
৪। অন্যের অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো কিছুই কপি পেস্ট করে সফল হতে চেষ্টা করবেন না।
৫। কোনোভাবে একের অধিক অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে না।
৬। অ্যাকাউন্ট খোলার কিছুদিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাবমিট করতে হবে। যেমন ভোটার আইডি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাবমিট না করলে আইডি পাসপেন্ড হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৭। অ্যাকাউন্ট খোলার সময় সবকিছু সঠিক তথ্য দিতে হবে। মনে রাখতে হবে ভোটার আইডিতে যে রকম আছে ঠিক সেই রকম।
পিপল পার আওয়ারে কীভাবে টাকা পাবেন: আপনি পিপল পার আওয়ার থেকে পেপার অথবা সরাসরি ব্যাংকে টাকা উইথড্র করতে পারবেন। উইথড্র দেওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যে টাকা চলে আসে।আপনার 

যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০১৯

কীভাবে ট্রেড করতে হয়? জেনে নিন

আপনি যখন এক কারেন্সির বিপরীতে আরেক কারেন্সি বাই/সেল করেন, এরমানে হচ্ছে আপনি সেই পেয়ারে লং/শর্ট পজিশন নিয়েছেন। যেমন, EUR/USD এর বর্তমান প্রাইস হচ্ছে ১.১০০০। আপনি যদি মনে করেন যে ইউরোর প্রাইস ইউএস ডলারের বিপরীতে বাড়বে, তাহলে আপনি EUR/USD তে লং পজিশন ওপেন করবেন। ফরেক্সে লেনদেনের মধ্যে এটিই প্রচলিত।
কিছু সময় পার হলে EUR/USD এর প্রাইস বাড়বে, তখন আপনি পজিশন ক্লোজ করবেন এবং লাভ নিয়ে নেবেন। লাভের পরিমান নির্ভর করবে সেই সময়ে কারেন্সি পেয়ারের রেট কতো বেশী বেড়েছে এবং আপনার পজিশনের সাইজের ওপর।
যদি EUR/USD সম্পর্কে আপনার ধারনা ভুল হয়ে থাকে এবং লং পজিশন ওপেন করার পরে প্রাইস পরে যায়, তাহলে আপনি লসের সম্মুখীন হবেন। লাভের মতোই, লসের পরিমান নির্ভর করবে সেই সময়ে কারেন্সি পেয়ারের রেট কতো পড়েছে এবং আপনার পজিশনের সাইজের ওপর।
যেসকল ট্রেডাররা প্রাইস বাড়ার পক্ষে থাকে তাদের "বুল" বলা হয়, এবং যেসকল ট্রেডাররা প্রাইস পড়ার আশায় থাকে তাদের "বিয়ার" বলা হয়।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667


ফরেক্স ট্রেডার হবেন কেন?কেন ট্রেড এত বেশী মানুষ কাজ করে

ফরেক্স ট্রেড করার অনেক কারন রয়েছে। সেগুলোর কিছু নিম্নে তালিকাভুক্ত করা হলো।
-          আপনি নিজের ডিপোজিটের তুলনায় প্রচুর পরিমানে লাভ করতে পারবেন।
-          আপনার বড় ধরনের বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই। প্রকৃতপক্ষে, আপনি মাত্র ১ ইউএসডি দিয়ে শুরু করতে পারেন।
-          ফাইন্যান্সের ওপর আপনি বৃহৎ জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
-          আপনার নিজস্ব ব্যাবসা থাকবে এবং তা শুধু আপনার ওপর নির্ভরশীল হবে।
-          আপনি যেভাবে চান সেভাবে নিজের সময় ম্যানেজ করতে পারেন। 
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667


জেনে নিন মোঃ দেলোয়ার হোসেন ,আইসিটি বিশেষজ্ঞ টপ.আইটির (পরিচালক) আউটসোর্সিং পেশার উন্নয়নে তার সাহসী ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন।


মোঃ দেলোয়ার  হোসেন ,আইসিটি বিশেষজ্ঞ  টপ.আইটির  (পরিচালক সোশ্যাল  নেটওয়ার্কিং    ইন্টারনেট  মার্কেটিং  বিশেষজ্ঞ     টপ.আইটির   এর  প্রতিষ্ঠাতা। পাশাপাশি  তিনি  আউটসোর্সিং  পেশার  উন্নয়নে  তার  সাহসী  ভূমিকা  রেখে  যাচ্ছেন। এ  ছাড়া  এস.এস  আইটি  লিমিটেড  আয়োজিত  ‘’উইমেন্স  অ্যাচিভমেন্ট  ইন  আউটসোর্সিং’’  অনুষ্ঠানে  আউটসোর্সিং  পেশার  উন্নয়নে  তার  অবদানের  স্বীকৃতিরুপ  ‘’বেস্ট  কন্ট্রিবিউশন  ইন  আউটসোর্সিং  ডেভেলপমেন্ট’’   অ্যাওয়ার্ড  অর্জন  করেন। পৃথিবীর  সবচেয়ে  বড়  ফ্রিল্যানসিং, আউটসোর্সিং    ক্রাউডসোর্সিং  মার্কেটপ্লেস  ফ্রীল্যান্সার  ডটকমের  মতে  তিনি বিশ্বের  সেরা  ফ্রীল্যান্সারদের  অন্যতম।  বর্তমানে    দেশের  ফ্রীল্যান্সাররা  নিজ  নিজ  ক্ষেত্রে  কতটা  সাফল্য  অর্জন  করে  যাচ্ছেন, তা  তিনি  নিয়মিত  তুলে  ধরবেন  কম্পিউটার  বিচিত্রার  পাতায়।  এসইও, সোশ্যাল  মিডিয়া  মার্কেটিং ও  ভিডিও  মার্কেটিং  এর  কাজ  করে থাকে। ফ্রীল্যানসিং  শিখতে  গুগল, ইউটিউব  এর  চেয়ে  বড়  প্রতিষ্ঠান  আর  নেই। তবে  সফল  হতে  হলে  আপনাকে    জগৎ    যারা  সফল  হয়েছেন, তাদের  ফলো  করতে  হবে। তাদের  দিকনির্দেশনা  প্রয়োজন।  
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667


Dhanmondi .Dhaka

শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০১৯

প্রফেশনাল ওয়েবসাইট থেকে আয়

অনলাইনে আয়ের দুটি রাস্তা। এক, চাকরি করা এবং দুই, ব্যাবসা করা । আমাদের বাস্তব জীবনের মত অনলাইনেও আমরা চাকরি এবং ব্যবসা দুটোই করতে পারি। অনলাইনের একটি স্থায়ী ইনভেস্ট যেটা আপনি একবার করলে সারাজীবন বসে বসেই খেতে পারবেন। এমন একটি ইনভেস্ট হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট।
একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জনের ক্ষেত্র।
একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে আপনার যে কোন প্রতিষ্ঠানের অনলাইন পরিচয়। যে কোন কোম্পানি, স্কুল, কলেজ ইত্যাদি সকল প্রতিষ্ঠান তাদের নামে ওয়েবসাইট করে থাকে যাতে করে ইন্টারনেটে তাদের সম্পর্কে জানা যায় এবং তাদের বিভিন্ন সেবা বা সার্ভিস সম্পর্কে মানুষ যেন সহজেই জানতে পারে। এই জাতীয় ওয়েবসাইট গুলো হচ্ছে মূলত প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট।কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটের বাইরেও প্রচুর ওয়েবসাইট সাধারণত বিভিন্ন টিপস, ট্রিক, আইডিয়া, বিনোদন, খবর ইত্যাদি বিষয় দেয়া হয়ে থাকে এই গুলোকে অ-প্রাতিষ্ঠানিক বা ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট বলে।
আপনার ওয়েবসাইটে যদি বেশ ভাল ট্রাফিক (ট্রাফিক হচ্ছে ভিজিটর বা মানুষ যারা আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করবে) থাকে তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে অন্যান্য কোম্পানীর বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করিয়ে সেখান থেকে আয় করতে পারেন ।এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলো করা হয় সাধারণত সখের বসে অথবা, লং টাইম ব্যাবসা করার জন্য আপনার ওয়েবসাইট যদি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং প্রতিদিন বেশ ভাল ট্রাফিক থাকে তাহলে আপনি আপনার নিজের তৈরি করা কোন পন্যের বিজ্ঞাপন সেখানে দিতে পারেন এবং সেখান থেকে বেশ ভাল সেল পেতে পারে।
স্বল্প খরচে ভাল মানের ওয়েবসাইট তৈরী করতে বিশস্ত প্রতিষ্ঠান টপ.আইটি 
টপ.আইটিযে সকল সেবা আপনি "" থেকে পেতে পারেন।
=> ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন
=> ওয়েব হোস্টিং
=> ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
=> সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
=> ফেসবুক মার্কেটিং
=> এসইও
=> ব্র্যান্ড এসএমএস মার্কেটিং

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

Google Ad sense প্রশিক্ষন নিয়ে ঘরে বসে স্বাধীনভাবে আয় করুন

অন-লাইন থেকে আয় করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে গুগোল অ্যাডসেন্স এবং Adsense এর সকল নিয়ম সঠিকভাবে অনুসরণ করে সবচাইতে সহজে আয় করার উপায়ও বটে। আপনি যদি Google Adsense এর সকল Guideline অনুসরণ করে ব্লগিং করেন তাহলে খুব সহজেই Adsense Approved করে সঠিকভাবে বিজ্ঞাপন শো করিয়ে আপনার ব্লগ থেকে অনেক ভালমানের টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।
অনেকে দীর্ঘ প্রচেষ্টার ফলে যদিও Google Adsense অনুমোদন করতে সক্ষম হন কিন্তু আয় বৃদ্ধি করতে না পেরে হতাশ হয়ে পড়েন। যার ফলে কিছু লোক Google Adsense ব্যবহার করার বিপক্ষে সাপোর্ট দেন। আসলে এ রকম ধারনা করা মোটেও ঠিক নয়। Google Adsense আয় বৃদ্ধি না হওয়ার প্রধান কারন হচ্ছে এর সঠিক ব্যবহার করতে না পারা। আপনি যদি সঠিকভাবে ঠিক জায়গায় Google Adsense বিজ্ঞাপন বসিয়ে নিয়মানুসারে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে খুব সহজে আপনার ব্লগ হতে ভালমানের এমাউন্ট অর্জন করতে পারবেন। নিচের সবগুরি টিপস যদি সঠিকভাবে অনুসরণ করেন তাহলে Google Adsense আয় বৃদ্ধি পাবেই


গুগোল অ্যাডসেন্স পলিসি অনুসরণঃ
বেশীরভাগ পাবলিশাররা এ বিষয়টি নিয়ে কখনও ভাবেন না। তারা মনেকরেন এটি ব্লগের ক্ষেত্রে তেমন কোন প্রভাব ফেলবে না। Google Adsense এ আবেদন করার আগে ও কোড বসানোর পরে তাদের পরিপূর্ণ Adsense Guidelineপড়ে নিয়ে সবকিছু সঠিকভাবে অনুসরণ করতেই হবে। Google Adsense এর Guideline অনুসরণ না করে কোন কিছু করলে আপনার আয় বৃদ্ধির হওয়ার পরিবর্তে যে কোন সময় আপনার Google Adsense একাউন্ট ব্যান হতে পারেন। নিচে আমরা Google Adsense এর প্রধান কয়েকটি বর্জনীয় বিষয় তুলে ধরলাম।নিজের ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক না করা।Paid Traffic বা Clicking ব্যবহার না করা।অন্যকে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতে উৎসাহিত না করা।IP Address পরিবর্তন করে বিজ্ঞাপনে ক্লিক না করা।ব্লগে Adult Content এবং Alcohol জাতীয় কোন কিছু শেয়ার না করা।কনটেন্ট নেই এমন কোন জায়গায় বিজ্ঞাপন কোড না বসানো।ভাষা সাপোর্ট করে না এমন ব্লগে বিজ্ঞাপন না বসানো।


০২. রেস্পন্সিভ এডসেন্স অ্যাড ইউনিটস ব্যবহার করাঃ
বর্তমান সময়ে Google Adsense আয় বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে Responsive AdSense Units সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি জরিপ করলে বিষয়টি দেখতে পাবেন যে, প্রতিদিন গড়ে মোট ভিজিটরের ৫০% এরও বেশীলোক আপনার ব্লগে কম্পিউটার ব্যতীত বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস, যেমন-মোবাইল, স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট থেকে ভিজিট করছে। এ ক্ষেত্রে আপনার ব্লগটি যদি Responsive না হয় এবং Responsive AdSense Units ব্যবহার না করেন তাহলে ভিজিটরদের ৫০% এর বেশী লোক বিজ্ঞাপন দেখা থেকে বিরত থাকছে অর্থাৎ মানে দাড়াচ্ছে আপনি ঐ ৫০% ভিজিটররে কাছ থেকে কোন লাভ অর্জন করতে পারছেন না। কাজেই ব্লগের আয় বৃদ্ধি করার জন্য অবশ্যই ব্লগেকে Responsive ডিজাইন করে নেবেন।

০৩. সঠিক জায়গায় বিজ্ঞাপন কোড বসানঃ
Google Adsense বিজ্ঞাপনের কোডগুলি এমন জায়গায় বসাবেন যাতে করে ভিজিটররা খুবই সহজে দেখতে পায়। এটি আপনার ব্লগের বিজ্ঞাপনে ক্লিক হওয়ার অধিক সম্ভাবনা তৈরি করবে। Google Adsense সবসময় কনটেন্ট Related বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে, কাজেই যখন পাঠক সহজে বিজ্ঞাপন দেখতে পাবে তখন ঐ জিনিসটা তার প্রয়োজন পড়তে পারে। এ ক্ষেত্রে সে তার প্রয়োজনে অবশ্যই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে। তবে ব্লগের কনটেন্ট Area এর ভীতরে অধিক পরিমানে বিজ্ঞাপন বসানো থেকে বিরত থাকবেন।

০৪. নিয়মিত কনটেন্ট পাবলিশ করাঃ
কনটেন্ট হচ্ছে একটি ব্লগের ট্রাফিক এবং আয় বৃদ্ধি করার প্রধান ও একমাত্র মাধ্যম। আপনার ব্লগে যদি প্রচুর পরিমানে নিত্য নতুন ইউনিক ভিজিটর পেতে চান তাহলে অবশ্যই নিয়মিত নতুন নতুন আর্টিকেল পোষ্ট করুন। আপনি যখন SEO অনুসরণ করে ব্লগে ভালমানের কনটেন্ট শেয়ার করবেন তখন ভিজিটর ও আয় দুটিই বাড়তে থাকবে। তবে একটা জিনিস মনে রাখবেন বেশী কনটেন্ট শেয়ার করতে গিয়ে কখন কারও কপি করা কনটেন্ট শেয়ার করবেন না। এতেকরে আয় বৃদ্ধি হওয়ার পরিবর্তে Adsense একাউন্ট হারাতে পারেন।

০৫. ব্লগের লোড টাইম বৃদ্ধি করাঃ
এটা নিশ্চিত যে, একটি দ্রুত গতীর ব্লগ ভিজিটর এবং বিজ্ঞাপন ক্লিক দুটিই বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবে। আপনার ব্লগটি যদি খুব ধীর গতির হয় তাহলে কোনভাবেই ভিজিটর এবং Page View পাবেন না। কারণ ব্লগ যদি Load নিতে বেশী সময় নেয় তাহলে ভিজিটররা বিরক্ত বোধ করবে এবং আপনার ব্লগ থেকে বেরিয়ে যাবে। অধীকন্তু বাংলাদেশের ইন্টারনেট স্পীডের যা অবস্থা তাতে করে বুঝতেই পারছেন যে, ব্লগ স্লো গতির হলে কি হবে।

০৬. অন্য বিজ্ঞাপন রিমুভ করাঃ
Google Adsense বিজ্ঞাপন হতে আয় বৃদ্ধি করতে চাইলে অবশ্যই Adsense থেকে কম গুরুত্ব বহন করে এমন সকল বিজ্ঞাপন Remove করুন। তাহলে আপনার ব্লগের Load Time অনেকাংশেই বৃদ্ধি পাবে। অধিকন্তু Google Adsense তাদের বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি অন্য ধরনের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পছন্দ করে না। Google Adsense এর জন্য আবেদন করার পূর্বে আপনি যদি অন্য কোন ধরনের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই সেটি Remove করবেন। তা না হলে কোনভাবে Adsense টিম আপনার আবেদন অনুমোদন করবে না।

০৭. গুগোল অ্যাডসেন্স রেফারস ব্যবহার করাঃ
আপনার Google Adsense একাউন্টটিকে Google Analytics Account এর সাথে যুক্ত করে রাখলে খুব সহজে প্রতিদিনকার আয়ের পরিমান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাছাড়া কোন কোন সাইটের মাধ্যমে, কিভাবে, কি পরিমানে আয় হচ্ছে তাও জানতে পারবেন। যেমন-আপনি ফেইসবুকে বা এ ধরনের আরও বিভিন্ন সাইটে ব্লগের লিংক প্রমোট করার মাধ্যমে কি পরিমান আয় করেন তার বিস্তারিতও শো করবে। এতেকরে আপনি সহজে বুঝতে পারবেন যে, আপনার ব্লগের আয় বাড়ানোর জন্য কি করা উচিত।

০৮. গুগোল প্রোডাক্টস মনিটাইজেশন ব্যবহারঃYoutube Monitization: আপনার Youtbe Channel এ যদি ভালমানের ভিডিও থাকে তাহলে Youtube Partner হওয়ার মাধ্যমে ভিডিও গুলিতে Adsense ব্যবহার করে সহজে আয়ের উৎস বৃদ্ধি করতে পারেন। উল্লেখ্য যে, সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার মাধ্যম গুলির মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো YouTube এ ভিডিও Monitized করা।RSS Feed এ Adsense ব্যবহারঃ আপনি যদি FeedBurner ব্যবহার করে থাকেন কিংবা অনেক Subscriber থাকে তাহলে RSS Feed এর সাথে Adsense Account যুক্ত করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমেও আয় বৃদ্ধি করতে পারবেন।Google Custom Search: আমাদের ব্লগে প্রায় সবাই গুগল কাষ্টম সার্চ বক্স ব্যবহার করে থাকি। আপনি হয়ত জানেন না যে, এই Google Custom Search Box এর সাথেও Adsense Account যুক্ত করে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানো যায়। কেউ যখন আপনার ব্লগের Google Custom Search ব্যবহার করে কিছু খোঁজবে তখন সার্চ রেজাল্টের উপরে ও ডানে কিছু বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এ বিজ্ঞাপন আয় বৃদ্ধিতেও ভূমিকা পালন করবে।


০৯. গুগোল অ্যাডসেন্স স্ট্যান্ডার্ড অ্যাড সাইজ ব্যবহারঃ

১০. হাই পেয়িং অ্যাডস ও কিওয়ার্ডস:

Google Adsense থেকে বাড়তী কিছু আয় করার জন্য Google Products Monitization অপশনগুলি ব্যবহার অর্থাৎ গুগলের অন্যান্য বিভিন্ন প্রোডাক্টসগুলিতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করাতে পারেন। নিম্নে আমি এ রকম গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি প্রোডাক্টস তুলে ধরছি -


বিজ্ঞাপনের সাইজবেধে আলাদা আলাদা Click Rate ও Demand রয়েছে। উপযুক্ত সাইজের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করলে আয়ের পরিমান বৃদ্ধি পাবে। যেমন ধরুন-790×90, 728×90, 336×280, 300×250, 300×600 ও 468×60 সাইজের বিজ্ঞাপনগুলির মূল্য অন্যান্য গুলির চাইতে অনেক বেশী। পাশাপশি খেয়াল করবেন বিজ্ঞাপন যাতে Image ও Text দুই ধরনেরই হয়।


আমি আগেও বলেছি Adsense সবসময় পোষ্টের সাথে Related বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। যেমন-আপনি যদি Cricket খেলা সম্পর্কিত কোন পোষ্ট লিখেন, তাহলে ঐ পোষ্টে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে Cricket খেলার বিজ্ঞাপন শো করবে। তেমনি আমেরিকার কোন বিষয় নিয়ে পোষ্ট করলে পোষ্টটিতে ঐ দেশের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এ ক্ষেত্রে আপনি Keyword Tool ব্যবহার করে High Label এর Keywords ব্যবহার করে ভালমানের পোষ্ট শেয়ার করতে পারেন। তাহলে Adsense আপনার ব্লগে ভালমানের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। এতে আপনার ব্লগের আয় দ্বিগুনের চাইতেও বেশী হবে। তাছাড়া Adsense বিজ্ঞাপনের Rate উন্নত দেশগুলিতে বেশী হয়ে থাকে। কাজেই আপনি যদি USA, UK, Indonesia, Australia এর ভিজিটরদের টার্গেট করতে পারেন তাহলে অল্প ভিজিটর দিয়েও সহজে ভালমানের টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।


সর্বশেষঃ Google Adsense থেকে আয় বৃদ্ধি করার জন্য আমরা পোষ্টটিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টিপসগুলি তুলে ধরেছি। আমি যে কোন ব্লগারকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারি কেউ যদি উপরের এই ১০ টি টিপস পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করতে পারেন তাহলে তার ব্লগে Google Adsense ব্যবহার করে নিঃসন্দেহে ভালমানের টাকা (Smart Amount) উপার্জন করতে পারবেন।


আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কেন করবেন কি ভাবে করবেন মাসে ১০০০০/-থেকে ১৫০০০/-আয় করুন

কিছুদিন আগে মনে করা হতো কোন ওয়েব সাইট এর এসইও করা মানে ঐ সাইট কে গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে নিয়ে আসা।বর্তমানে সে ধারনা পাল্টে গেছে; আশা করি সবারই এই বিষয় জানা আছে বলে মনে করছি।ধরুন আপনি কোন মার্কেটপ্লেস থেকে এসইওর কাজ নিয়েছেন বা আপনার ব্লগ সাইট বা ই-কমার্স সাইট এর জন্য এসইও শুরু করে দিয়েছেন ।ধরলাম কয়েক দিন পর আপনি আপনার বা ক্লাইন্টের সাইটকে গুগল মামার ফার্স্ট পেজে আনতে পেরেছেন।তাহলে কি ভাবছেন আপনি হিমালয় জয় করে ফেললেন।এরকম ভাববার কারন নেই ।কারন গুগলের ফার্স্ট পেইজ এ থাকেলেই সবসময় কাঙ্কিত ফলাফল পাওয়া যায় না।আর তা যদি হয় আপনার ব্লগ বা ক্লাইনেটের ই-কমার্স সাইট।তবে বলছি না যে আপনার পরিশ্রম একেবারে জলে গেল।সার্চ ইঞ্জিনের ফার্স্ট পেজে থাকলে অবশ্যয় তার একটা সুবিধা পাবেন ,সেখান থেকে নিয়মিত কিছু ভিজিটর পাবেন।
আপনার লক্ষ্য হচ্ছে নিজের ওয়েবসাইট এ ভিজিটর বাড়ানো বা ক্লাইন্ট আশা করে তার বিজনেস ভালো ফল পাবার বা তার প্রডাক্ট সেল হক ।একটা ওয়েবসাইট প্রথম পেইজ এ থাকলেই প্রডাক্ট বিক্রি বেশি হবে এমনটি ভাবা ঠিক নয় কারন সবাই গুগল সার্চ করে ওয়েবসাইট এ আসে না। আপনার সেই কাঙ্কিত ফলাফল পেতে যে কথাটি প্রথমে আসে তা হল সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং ।আপনারা যারা কোন মার্কেট প্লেস এ এসইও নিয়ে কাজ করছিন বা শিখছেন অথবা নিজের সাইট নিয়ে কাজ করছেন তারা হয়ত ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ার নাম শুনেছেন বা এই বিষয়টির সাথে পরিচিত।


আপনি কেন আপনার কম্পানির প্রচার অনলাইন এ করবেন ?

আমাদের একটু জানা দরকার দিন দিন মানুষ বা কম্পানি গুলো অনলাইন এ কেন সম্পৃক্ত হচ্ছে ।বিভিন্ন কম্পানির প্রচার ই বা কেন করা হচ্ছে অনলাইনে।বাসাবাড়িতে টিভি ও মোবাইল ফোন নেই এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না এবং সবারই বাসাতে ডিসের লাইন আছে।আর তা না থেকেই বা উপায় কি? বিটিভি তো বিনোদনের কোন মাধ্যম পর্যায়ে পরে না ।সারাদিন এ্যাড আর নানা -বাড়ির কাহিনি।যাইহোক এই বার সত্যিকরে বলুন তো আপনারা যতখন টিভি দেখেন তার মধ্যে যখন এ্যাড শুরু হয় তখন কে চ্যানেল ঘুরিয়ে অন্য চ্যানেল দেখা শুরু করেন না।জানি কেউ বলতে পারবেন না কারন আমি নিজেও সেই কাজটায় করি।
কিন্তু ঐ এ্যাডভ্যার্টিইজ গুলো কাদের দেখানোর জন্য এতো গুলো টাকা খরচ করে তৈরি করা হয়ছিলো ? কথায় আছে যাদের জন্য করলাম চুরি, তারাই বানালো চোর।যাদের জন্য এ্যাড গুলো তৈরি করা হলো তাদের কাছে ঠিক ভাবে পৌচ্ছাতে পারছে না।আর সেই কাজটিই করে দিবে ইন্টারনেট ভিত্তিক সোশ্যাল মিডিয়া।সোশ্যাল মিডিয়া ভিত্তিক মার্কেটিং বহির বিশ্বে ব্যাপক হারে বিস্তার লাভ করেছে যার চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে, বর্তমানে আমাদের দেশেও চালু হয়েছে ।আশা করা যাচ্ছে আগামি দুই-তিন বছর এর মধ্যে আরোও ব্যাপক হারে বিস্তার লাভ করবে।আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা এতোখনে হয়তো চিন্তাই পরে গেছেন তাহলে শাকিব আল হাসান ,অনন্ত জলিল ,তিসা, জয়া আহসান এদের কি হবে ।আপাদত সে চিন্তা না করে আসুন দেখি কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়াকে কাজে লাগিয়ে নিজের বিজ্‌নেস কে প্রোমট করা যায় অথবা ক্লাইন্টের কাজে সফলাতে দেখিয়ে নিজেকে তার কাছে হিরো বানানো যায়।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

ডিজিটাল মার্কেটিং প্রশিক্ষন নিয়ে মাসে ১০০০০/-থেকে ১৫০০০/-আয় করুন গ্যারান্টসহ

বর্তমান সময়ে পেশা বা একজন ফ্রীল্যান্সার হিসাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা আকাশচুম্বী বলা যায়। বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোতে একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর কাজের ক্ষেত্র যেরকম তৈরি হচ্ছে ঠিক সেভাবে অনলাইন মার্কেটিপ্লেসগুলোতেও ডিজিটাল মার্কেটিং এর ছোট ছোট কাজের জন্য ক্লায়েন্টরা প্রতিদন জব পোষ্ট করে যাচ্ছে। এই দুটি ক্ষেত্র ছাড়াও নিজের বিজনেসের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর খুঁটিনাটি শেখার প্রয়োজনীয়তা অনেক। স্বল্প বাজেটে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সহায়তায় কাস্টমার এনগেইজমেন্ট থেকে শুরু করে সেলস জেনারেশন কার্যক্রম গতানুগতিক ট্রেডিশনাল মার্কেটকে পিছনে ফেলে দিয়েছে। 
জিটাল মার্কেটিং এর এই কোর্সটি সাজানো হয়েছেই এই তিন ক্ষেত্রের মানুষদের কথা চিন্তা করে। কোর্সটিতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রতিটা চ্যানেল এবং চ্যানেলগুলো ব্যাবহার করে কিভাবে একটি সফল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এবং কিভাবে সার্চ ইঞ্জিনে পেইড ক্যাম্পেইন শুরু করা যায়, সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলো সেট আপ করে কিভাবে ভাইরাল কনটেন্ট দিয়ে অপটিমাইজ করা যায়, সফল ইমেইল ক্যাম্পেইন তৈরি এবং সর্বশেষে কিভাবে গতানুগতিক ট্রেডিশনাল মার্কেটিং আর ডিজিটাল মার্কেটিং একই সুতোয় নিয়ে আসা যায় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সে যা যা থাকছেঃ
  • ডিজিটাল মার্কেটিং কি?
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রসমূহ
  • একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইট যা যা থাকা উচিত
  • ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ডেভলপমেন্টে যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ
  • রেসপনসিভ ওয়েবসাইটের ডেভল্পমেন্টের প্রয়োজনীয়তা
  • অনলাইন এনালিটিকস
  • ওয়েবসাইটের গোল এবং ইভেন্ট ট্র্যাকিং
  • কনভার্শান ফানেল
  • কেপিয়াই (KPI - Key Performance Indicator) চিহ্নিতকরণ
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি এবং এর ক্ষেত্রসমূহ?
  • কি ওয়ার্ড রিসার্চ
  • কনটেন্ট স্ট্র্যাটিজি
  • লোকাল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ফেইসবুক মার্কেটিং
  • টুইটার মার্কেটিং
  • লিঙ্কডিন মার্কেটিং
  • ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং
  • ইমেইল মার্কেটিং
  • মোবাইল মার্কেটিং

ই-মেইল মার্কেটিং কাজ শিখে স্বাধীনভাবে করে আয় করুন

বর্তমান প্রজন্মের নিকট যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ই-মেইল। ই-মেইলের মাধমে বন্ধু বান্ধব আত্নীয় স্বজনের সাথে খুব সহজেই যোগাযোগ করা যায়। কোন সেবা বা পন্যের প্রচার করার জন্য যদি কোন ব্যক্তিকে ইমেইল করা হয় তবে তাকে ই-মেইল মার্কেটিং বলে।
ই-মেইল মার্কেটিং হলো ই-মেইল আদান-প্রদানের মাধ্যমে কোনো পণ্য বা সেবার বিপণন ব্যবস্থা। একটি সাধারণ উদাহরণের মাধ্যমে বিষয়টি বোঝানো যাক: আমাদের মোবাইল ফোনে বিভিন্ন সময় এসএমএস আসে। এই এসএমএসের মাধম্যে কোনো না কোনো পণ্যের বা প্রতিষ্ঠানের অফার থাকে।ঠিক তেমনি আমরা যখন কোনো অফার বা বিবরণ ইমেলের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর কাছে পৌছে দেব তখন তা হবে ইমেল মার্কেটিং।
ই-মেইল মার্কেটিংয়ের জন্য রয়েছে বিভিন্ন উপায় এবং সফটওয়্যার। তার মানে, ই-মেইল মার্কেটিং বা সরাসরি বিপণন ব্যবস্থা হলো মার্কেটিংয়ের এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারের ই-মেইলে কোন কোম্পানির পণ্য বা সেবার বিবরণসহ পণ্য সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্যাবলী প্রেরণ করা। যার ফলে কোম্পানির একদিকে যেমন বাড়ছে বিক্রয়ের পরিমাণ, তেমনি সম্প্রসারিত হচ্ছে তাদের সুনাম ও খ্যাতি। এছাড়া ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতেও দিন দিন বাড়ছে ই-মেইল মার্কেটিংয়ের কাজ। মার্কেটপ্লেসগুলোর তথ্যানুযায়ী, ই-মেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে একজন ফ্রিল্যান্সার মাসে আয় করছে লাখ টাকাও বেশি।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667