শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০১৯

অ্যান্ড্রয়েড - অ্যাপিকেশন ডেভলপমেন্ট শিখে নিজ ঘরে বসে আয় করতে পারবেন

 অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপিকেশন ডেভলপমেন্ট


নেটিভ অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের অনেকগুলো উপায় আছে। এই সিরিজে আমরা মূলত নেটিভ উপায়টিই জানবো, কেননা, নেটিভ অ্যাপগুলোর কার্যক্ষমতা অনেক বেশি, সবচেয়ে কম রিসোর্স নিয়ে রান করে এবং অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সম্পূর্ণ কার্যক্ষমতার ব্যবহার করতে পারে।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলাপরদের চ্যালেঞ্জগুলো ???
একটি বিশেষ অ্যান্ড্রয়েড ফোন বা ট্যাবলেটে চলবে এমন একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ বানানো অনেকটাই সহজতর। তবে, সকল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসেই ভালোভাবে চলবে এমন অ্যাপ বানানো কিন্তু যথেষ্টই কঠিন হতে পারে, এর কারণ অপারেটিং সিস্টেমের ব্যাপক পার্থক্য, নানান ধরণের স্ক্রিনের আকার এবং ডিভাইসগুলোর বিভিন্ন কার্যকারিতা।


পুরানো অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণের জন্য সাপোর্ট

অ্যাপল-এর আইওএস ডিভাইসের মত বারংবার সফটওয়্যার আপডেট আসে না বেশিরভাগ অ্যান্ডয়েড ডিভাইসের জন্যই, এটা বলা যায়। মার্শম্যালো, যা সর্বশেষ সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড, বর্তমানের মাত্র ১.৫% অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে পাওয়া যাবে, যদিও এটির রিলিজ হয়েছে বেশ কয়েক মাস আগে।
এর মানে হচ্ছে, যদি আপনি একটি অ্যাপ বানাতে চান, তাহলে আপনাকে পুরানো সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড এর কথাও ভাবতে হবে, যেমন কিটক্যাট এবং ললিপপ। তদুপরি, যদি আপনার ব্যবহারকারির প্রধান অংশ হয় উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে, তাহলে সেই পুরানো সংস্করণের অ্যান্ড্রয়েড জিনজারব্রেড থেকে সাপোর্ট দেয়াই ভালো হবে। এটা করা যদিও বেশ সহজ, অ্যান্ড্রয়েড সাপোর্ট লাইব্রেরি তো আছেই, থার্ড পার্টি অনেক ওপেন সোর্স লাইব্রেরিরও সহায়তা পাবেন।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন