মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৯

অভ্র তে F12 চেপে ভাষা পরিবর্তন করতে গেলে সমস্যা করে ? নিয়ে নিন সমাধান ।

জেনে নিন মোঃ দেলোয়ার  হোসেন ,আইসিটি বিশেষজ্ঞ  টপ.আইটির  (পরিচালক)


আমরা যারা কম্পিউটারে অভ্র সফটওয়্যার ব্যবহার করে বাংলা লেখালেখি করে থাকি তারা প্রায়ই হয়তো এই সমস্যাতে ভুগেছেন । সমস্যা টি হলো অভ্র কি বোর্ড অন করে বাংলা লিখতে লাগলে সব সময় হয় না নিচের টাস্কবারের কিবোর্ড লে আউট চলে আসে । ধরুন আপনি ইংরেজি লিখছেন এখন বাংলা লেখার জন্য অভ্র এর সেটিং থেকে বাংলা করে দিলেন টাইপিং করছেন কিন্তু ঠিক ভাবে লিখছে চাপেন একটা আসে আরেকটা বা ইংরেজি ই লেখা থাকে ।
প্রথমে এই সমস্যা টি তে আমিও পড়েছিলাম যখন নতুন নতুন অভ্র তে বাংলা লেখা শুরু শুরু করি তো এই সমস্যা টি আমার বন্ধু ইকবাল কে বলার পর সমস্যা টি সমাধান করে দিয়েছিল । তাই হঠ্যাৎ মনে হলো এটা নিয়ে লেখা দরকার অনেকেই অভ্র কিবোর্ড ব্যবহার করে হয়তো তারা ও এই সমস্যা পরেছে সমস্যা খুঁজছে । আপনি ও যদি এমন সমস্যায় পরে থাকেন তাতে কোন সমস্যা নাই এই ট্রিক টি অনুসরণ করার পর এই ভাষা থেকে আরেক ভাষায় সুইচ করতে সুবিধা হবে ।
আমরা জানি অভ্র তে F12 চাপলে এক ভাষা থেকে আরেক ভাষা শর্টকাটে সুইচ করা যায় তাই যারা অভ্র কি বোর্ড এর এই সমস্যা নিয়ে আছেন তাদের জন্য এই পোস্ট টি উপকারি হবে এর পর থেকে ভাষা পরিবর্তন করতে সমস্যা হবে না ।
অভ্র কিবোর্ড সমস্যা সমাধানে যা করতে হবেঃ
৩। উপরের স্ক্রিনশট ফলো করুন ১ নাম্বার চিহ্নিত জায়গা থেকে টিক মার্ক উঠিয়ে দিন এবং Apply দিয়ে OK তে ক্লিক করুন । কাজ শেষ তাহলে এরপর থেকে আর কোন সমস্যা হবে না ভাষা পরিবর্তন করতে ।

আশা করি পোস্ট টি আপনাদের উপকারে আসছে , যদি পোস্ট ভালো লাগে অবশ্যই আপনাদের বন্ধু সাথে শেয়ার করবেন এবং অভ্র নিয়ে অন্য কোন সমস্যা থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন । আপনাদের মতামত নেওয়ার সুবিধা করা জন্য ফেসবুক কমেন্ট সিস্টেম করা আছে যার মাধ্যমে আমাদের সাইটে কোন রকম সাইন আপ করা ছাড়াই কমেন্ট করে আপনার মতামত দিতে পারবেন ।
ধন্যবাদ
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667


Any Desk কি ? যেভাবে অন্যের কম্পিউটার দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করবেন !

জেনে নিন মোঃ দেলোয়ার  হোসেন ,আইসিটি বিশেষজ্ঞ  টপ.আইটির  (পরিচালক)


আসসালামু আলাইকুম,
আশা করি সবাই ভালো আছেন , আজ আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি ।  আমরা যারা কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন ব্যবহার করি তারা প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের সমস্যা পড়ে থাকি তখন আপনি ঐ সমস্যাটা টি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনার কাছের কোন বন্ধু কে ডেকে এনে ঠিক করে নেন সমস্যা টি তাই তো ? ধরুন আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার টির একটি সমস্যা হয়েছে ঠিক করতে হবে কিন্তু আপনার বন্ধু অনেক দূর কাছে নাই অন্য কেউ ও নাই সাহায্য করার জন্য তখন যদি আপনার বন্ধুর সাহায্য দূর থেকেই পান তাহলে ভালো হতো তাই না । এছাড়া বিভিন্ন সময় আমাদের অনেকের ই প্রয়োজন পড়ে অন্যের কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করার এতো কথা কেন বলছি ? পড়তে থাকুন !

Any Desk কি ?

Any Desk একটি সফটওয়্যার যার মাধ্যমে আপনার দূর থেকে প্রয়োজনে যেকোন কম্পিউটার বা মোবাইল কে নিয়ন্ত্রন করতে পারনে । এই সফটওয়্যার টি যে  কম্পিউটার সাথে কানেক্ট হবে সেই কম্পিউটারের মালিকের পারমিশন যারা কানেক্ট হতে পারবে না ।  সফটওয়্যার টি নিন্মোক্ত অপারেটিং সিস্টেমের জন্য রয়েছে ।

Any Desk কিভাবে কাজ করে ?

Any Desk সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে ওপেন করার পর আপনাকে একটি আইডি দিবে যে আইডি ব্যবহার করে আপনি যে কম্পিউটার এর সাথে যুক্ত হতে চাচ্ছেন তাকে দিতে হবে । অর্থ্যাৎ আপনি যার কাছে থেকে সাহায্য নিবেন তাকে আইডি টি দিতে হবে তখন সে তার Any Desk সফটওয়্যারের মধ্যে ঐ আইডি টি বসিয়ে কানেক্ট করার জন্য রিকুয়েষ্ট পাঠাবে তখন সেই ব্যক্তি টি পারমিশন দিলে তখন ব্যক্তি টি  কম্পিউটার বা পিসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে আশা করি বুঝতে পেরেছি ।  আর এই পুরো কাজ টি সম্পন্ন করতে করতে ইন্টারনেট কানেকশন প্রয়োজন হবে ।

কিভাবে Any Desk দিয়ে অন্যের কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করে সাহায্য করবেন  ?

১।  প্রথমে  Any Desk এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে পিসি ভার্সন সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন ।২। সফটওয়্যার সাইজ মাত্র  দুই এমবি , ডাউনলোড হলে সফটওয়্যার টি ওপেন করি তা রপর  স্ক্রিনশট টি ভালো করে দেখুন ।
৩। উপরে স্ক্রিনশট মতো আপনি একটি উইন্ডো দেখতে পারবেন সেখানে প্রথম ঘরে আপনার আইডি থাকবে আর দ্বিতীয় ঘরে আপনি যারা সাথে কানেক্ট হতে চাচ্ছেন তার আইডি তার কাছে থেকে নিয়ে ২য় বক্স এ বসিয়ে Connect ক্লিক করতে হবে ।
৪। কানেক্ট এ ক্লিক করার আপনার পাটনার অর্থ্যাৎ যার সাথে যুক্ত হবেন তার কাছে একটা অনুরোধ যাবে যে এই কম্পিউটার টি আপনার সাথে কানেক্ট হতে চাচ্ছে তখন সত্যি যদি সে হয় তাহলে Allow করে দিবেন তাহলে সম্পন্ন ভাবে কানেক্ট হয়ে যাবে আর হ্যাঁ এই ক্ষেত্রে যখন আপনি কানেক্ট করতে যাবেন তখন দুজনেই Any Desk সফটওয়্যার টি ওপেন থাকতে হবে ।
৫। কানেক্ট হওয়ার পর আপনি কন্ট্রোল পেয়ে যাবেন আপনার পাটনারের কম্পিউটারের তারপর সেই সমস্যা টি সমস্যা টি সমাধান করে আপনার বন্ধু বা যেই হোক সাহায্য করে উইন্ডো টি ক্লোজ করে দিনএছাড়া আপনি এই এর মাধ্যমে দুটি কম্পিউটারের মধ্যে ফাইল আদান-প্রদান করতে পারেন । এই রকম আরো সফটওয়্যার রয়েছে যার মধ্যে টিম ভিউয়ার নামের সফটওয়্যার খুব জন প্রিয় কিন্তু আমি এটা সম্পর্কে বললাম কেন? কারণ হলো অন্য সফটওয়্যার চেয়ে এটা ইজি মনে হয়েছে এবং ব্যবহার করা সতিই অনেক সহজ ।
নোটঃ এই মুহূর্তে আমার সাথে অন্য কম্পিউটার কানেক্ট না থাকায় বাকি স্ক্রিনশট দিতে পারলাম না । আপনাদের বুঝতে সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন । আর হ্যাঁ এই পদ্ধতি তে আপনি আপনার বন্ধু মোবাইল ফোনে কানেক্ট হয়েও সমস্যার সমাধান দিতে পারেন । যদি পোস্ট টি ভালো লাগে অবশ্যই আপনার ফেসবুকে শেয়ার করবেন পোস্ট টি ।

উইন্ডোজ টেন-এ কম্পিউটারকে ভয়েস কমান্ডের সাহায্যে কাজ করানোর নিয়ম ! (কর্টানা)

জেনে নিন মোঃসুমন মিয়া , আইসিটি বিশেষজ্ঞ এস.এস.আইসিটির (পরিচালক )
আসসালামু আলাইকুম,
আশা করি সবাই ভাল আছেন , আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে উইন্ডোজ টেন এ কর্টানা কে অন করবেন এবং ভয়েস কমান্ডের সাহায্যে কাজ করাবেন । আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানি না উইন্ডোজ টেন এর একটি ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট আছে যার নাম কর্টানা ।  উইন্ডোজ টেন এর বিভিন্ন সুবিধার মধ্যে এটি একটি দারূন সুবিধা যে আপনার কম্পিউটার কে আপনি ভয়েস কমান্ডের সাহায্যে কাজ করাতেন পারবেন । কর্টানা উইন্ডোজ টেন এর আসলেই একটি চমৎকার ফিচার আমরা যারা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করি তারা জানি ডিভাইস কে ভয়েস কমান্ডের সাহায্যে চালনা করা কতই মজার ও কাজ সহজ করে দেয় । আমি নিচে দেখিয়ে দিব কিভাবে উইন্ডোজ টেন এর পার্সোন্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট কর্টানা কে অ্যাক্টিভ করবেন এবং সাথে কিছু কমান্ড শিখে দিব যেটি প্রয়োগ করে কাজ করিয়ে নিতে পারেন ।
উইন্ডোজ টেন এর পার্সোন্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট কর্টানা কে অ্যাক্টিভ করার নিয়ম ? 
১ । প্রথমে সেটিং এ যান
২।  তারপর Cortana — তে যান
৩। এখানে নিচের স্কিনশট এর মতো করে অপশন টি অন করে দিন ।
বিঃদ্রঃ কর্টানা কে অ্যাক্টিভ করলেই হবে না এর জন্য প্রয়োজন হবে ইন্টারনেট , কর্টানা এর সাথে কথা বলতে কাজ করে নিতে অবশ্যই ইন্টারনেট কানেকশন থাকা লাগবে । আরেক টি জিনিস লাগবে সেটা হলো মাইক্রোফোন যদি আপনার ডেস্ক কম্পিউটার হয় আর যদি ল্যাপ্টপ হয় তাহলে লাগবে না কারণ এর সাথে মাইক্রোফোন থাকেই ।
কর্টানার কিছু প্রয়োজনীয় কমান্ডঃ
১। কর্টানাকে কমান্ড দিতেঃ  কর্টানা কে কোন কমান্ড বা কাজ দিতে হলে আগে তাকে ডাকতে হবে এবং তাকে ডাকা বা অ্যাক্টিভ করার জন্য ” Hey Cortana ” বলতে হবে । আপনি যতবার কর্টানা কে ভয়েস কমান্ডের সাহায্যে কাজ করাতে চাইবেন তত ই ডাকতে হবে অথাব Windows logo Key+C চাপলে কর্টানা আপনাকে সেবা দিতে রেডি ।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন
01614660108/01511120919
Email: onlineworkshope@gmail.com
Dhanmondi .Dhaka


টাইপিং শিখতে চান ? দ্রুত টাইপিং শেখার সবচেয়ে সহজ উপায়

আসসালামু আলাইকুম,
আমাদের আজকের বিষয় হলো কিভাবে কম্পিউটারে সহজতে দ্রুত টাইপিং শিখা যায়। আমরা অনেকেই আছে টাইপিং অনেক দূর্বল কম্পিউটার কিনেছেন কিন্তু এখনও টাইপিং শিখেন নি । আবার অনেকেই এরকম আছে যারা কীবোর্ড কোথায় কোন কি আছে তা খুঁজে বের করে লিখতে লিখতে দিন পার হয়ে যায় তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট অনেক সাহায্য করবে ।
আমাদের যাদের কম্পিউটার আছে তাদের টাইপিং জানা আসলে অনেক গুরুত্বপূর্ন কারণ টাইপিং জানলে আপনার কাজ গুলো আরো তাড়াতাড়ি আরো দ্রুত করতে পারবেন। যদি আপনি একজন কোডার হতে চান বা কোডার কিন্তু আপনি টাইপিং ঠিক মতো জানেন তাহলে আপনি আপনার কাজে তেমন উন্নতি করতে পারবেন না  শুধু কোডার ই না অন্যসব কর্মজীবী মানুষদের ও টাইপিং জানা আবশ্যক ।
অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন অফিস-আদালত চাকরি করেন কিন্ত টাইপিং দক্ষ না তাহলে সেই সব কর্মক্ষেত্র তে আপনি অনেকটাই মুশকিল পড়তে পারেন। বর্তমান যুগ প্রযুক্তি যুগ এখন সব খানেই কম্পিউটারে সব কিছু করা হয়ে থাকে , বিভিন্ন তথ্য গুলো কম্পিউটারে রাখা হচ্ছে এসব বিভিন্ন কারণে আমাদের টাইপিং শিখা উত্তম।আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন
01614660108/01511120919
Email: onlineworkshope@gmail.com

Dhanmondi .Dhaka

Contact us

Enter your contact information.

জেনে নিন মোঃ দেলোয়ার  হোসেন ,আইসিটি 

বিশেষজ্ঞ  টপ.আইটির  (পরিচালক)

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

About Us

Since 2009 t has been offering four years Diploma in Engineering course under 

All of our female students and selected male students are given stipend 6000 BDT annually from World bank, besides our institute leads varieties of skill development programs from World bank and Bangladesh bank.
For the exploration of skill development and intelligence enhancement, . holds industry visit, skill competition, job placement, seminar workshop, sports, debate competition and study tours spontaneously. After completing  students are given job opportunity by job placement cell. For upgrading student’s world class technical efficiency,  has been performing its activities

মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট, ২০১৯

সবার জন্য ফরেক্স , কারন ফরেক্স মার্কেট এ সবাই ট্রেড করতে পারে। জেনে নিন মোঃ দেলোয়ার হোসেন ,আইসিটি বিশেষজ্ঞ টপ.আইটির (পরিচালক)

ফরেক্স মার্কেট হচ্ছে আন্তর্জাতিক একটি মার্কেট। যেখানে সবাই স্বাধীন ভাবে ট্রেড করতে পারে।আমরা যদি আমাদের বাকি কাজ এর পাশাপাশি ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেড করতে পারি তাহলে আমরা আমাদের আর্থিক কষ্ট দুরকরতে পারবো।তাই আপনি চাকুরি হোন বা ছাত্র হোন আপনি আপনার বাকি সব কাজ এর পাশাপাশি ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেড করে ভালো আয় করতে পারবেন।

ফরেক্স এ কনো শিক্ষা গত যোগ্যতার দরকার নাই ,যে কেউ ফরেক্স করতে পারে ফরেক্স এ দরকার ফরেক্স এর জ্ঞান ,ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে ধারানা ,ফরেক্স ভাল করে জানলে আর বুজলেই ফরেক্স করা যায় এর জন্য বারতি কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার দরকার নাই

খুব কঠিন একটি প্রশন্প এটি। কিন্তু বাস্তবতার দিকথেকে দেখলে ফোরেক্স আসলে উচ্চবিত্ত পরিবারের লোকেদের জন্য। কারন এখানে লসের পরিমান অনেক বেশি। আর মার্কেটে টিকে থাকতে গেলে আপনাকে এটি মেনে নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। আর আপনি যদি ভালো ভাবে মর্কেটটিকে বুঝতে পারেন তবে আপনি অবশ্যই এই মার্কেটে টিকে থাকতে পারবেন। এই মার্কেটে টিকে থাকাটা আসরেই একটি কঠিন বিষয়। আর আপনি টিকে থাকতে পারলে এই মার্কেট আপনার ভবিষ্যত গড়েদিতে পারে।

আসলে ফোরেক্স মার্খেটে থাকতে হলে অবশ্যই আপনাকে পূর্ণবয়স্ক এবং ব্যবসায়ী মানষিকতাপূর্ণ ব্যক্তি হতে হবে। তানা হলে আপনি এই মারকেটেটিকে থাকতে পারবেন না। এ ছাড়াও ফোরক্স মার্কেটে যেকেউ যদি চায় তাহলে এই ব্যবসা করতে পারে। কিন্তু এই ব্যবসায় ইনভেষ্ট এর প্রয়োজন থাকায় অবশ্যই এই মার্কেট উচ্চবিত্ত বা উচ্চমধ্যবিত্তদের জন্য আদর্শ। কিন্তু সঠিক জ্ঞান থাকলে যেকেউ এই মার্কেটে ইন করতে পারে।

ফরেক্স সবার জন্য ফরেক্স জাদের জন্য ফরেক্স কাদের জন্য এই রকম কোন নিওম নাই ফরেক্স সবাই করতে পারে ফরেক্স সবার জন্য তাই ফরেক্স ভাল করে শিখতে হবে তারপর ফরেক্সকরতে হবে সবাই ফরেক্স করার আগে ফরেক্স সম্পরকে শিখে আসে তারপর ফরেক্স করে তাই জারা ফরেক্স শেখে তাদের জন্য ফরেক্স ।

আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

লাখো মানুষের ভাগ্য বদলেছে আউটসোর্সিং! জেনে নিন মোঃ দেলোয়ার হোসেন ,আইসিটি বিশেষজ্ঞ টপ.আইটির (পরিচালক)

ঘরে বসে বিশ্বের যেকোন প্রতিষ্ঠানের কাজ করে রেমিট্যান্স আয়ের জনপ্রিয় মাধ্যম আউটসোর্সিং। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশি তরুণরাও আয় করছেন লাখ লাখ টাকা। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভবিষ্যতে আউটসোর্সিং হতে পারে কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় একটি ক্ষেত্র। আর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, এ লক্ষ্যে দক্ষ জনবল তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার।
শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে জয় করা সফল আউটসোর্সার জাহিদুল ইসলাম। একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএম শেষ করার পর ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসোর্সিংকেই পেশা হিসেবে নেন জাহিদ। তারপরের গল্পটা কেবলই এগিয়ে যাবার। সফল উদ্যোক্তা হিসেবে ২০১৩ বেসিস অ্যাওয়ার্ডও পেয়েছেন তিনি। তিনি বলছেন, শারীরিক প্রতিবন্ধকতার কারণে কেউ তাকে কাজে নিতে চাইতো না, তাই এ পথ বেছে নিয়েছেন তিনি। কারো বোঝা না হয়ে কারো করুণা ছাড়া নিজের চেষ্টায় সফল হতে চান তিনি।
অজান্তা রেজোয়ানা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে বিএসসি পাশ করে চাকরি নিয়েছিলেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। বেতনও পেতেন ভালো। তবে সংসারের সঙ্গে চাকরির সমন্বয় করতে না পেরে ছাড়তে হয় চাকরি। সেখানেই থেমে যাননি। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আউটসোর্সিং করে ঘরে বসেই সাবলম্বী হয়েছেন এ নারী। ২০১৪ সালে দেশের সেরা আউটসোর্সার হিসেবে বেসিস অ্যাওয়ার্ডসহ পেয়েছেন বেশকিছু সম্মাননা।
প্রাকৃতিক নানা উপাদান ব্যবহার করে বিশেষ ধরনের নারকেল তেল তৈরি করছেন সাজিয়া হাসান ইজু। এ তেল বাজারজাত করতে একটু ভিন্ন পথে হাঁটেন তিনি। ২০১২ সালে ফেসবুকে একটি পেইজ খুলে তাতে বিজ্ঞাপন দেন। এরপরের গল্পটা কেবল এগিয়ে যাওয়ার। এখন শুধু দেশ নয়, বিদেশ থেকেও তেল কেনার অর্ডার আসে ইজুর কাছে। ফেসবুক মার্কেটিং-এ অনলাইনে কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান। এর কর্ণধার জানালেন, পণ্য মার্কেটিংয়ে ফেসবুক বিশাল সম্ভাবনার। বছরে শতভাগ প্রবৃদ্ধির গতি নিয়ে এগোচ্ছে খাতটি।
ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং। ইন্টারনেট ব্যবহার করে একা বা অফিস নিয়ে বিশ্বের যেকোন প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করে দেয়ার একটি মাধ্যম। এরই মধ্যে তরুণ সমাজের কাছেও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অর্থ আয়ের মাধ্যমটি। বর্তমানে আউসোর্সিংয়ের সবচেয়ে বড় সাইট- ওডেক্স ও আপওয়ার্কে কাজ করে প্রতি মাসে কয়েকশ’ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে দেশের তরুণ-তরুণীরা। বিশ্বে অনলাইন মার্কেটিংয়ের বাজার এখন প্রায় ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। স্বস্তির কথা ধীর পায়ে এগিয়ে যাওয়া বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের অবস্থান এখন, সপ্তম।
অনলাইন আউটসোর্সিং- আরেক বৃহৎ ওয়েব সাইট আপওয়ার্ক। তবে এই সাইটে নতুন করে কাজের আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন না বাংলাদেশিরা। ইলেকট্রনিক কমার্স বা ই-কমার্স। উন্নত বিশ্বে অনলাইন বাজারের এ ধারণা বেশ পুরনো হলেও বাংলাদেশ এখনো পড়ে আছে শুরুর দিকে। তবে ধীরে ধীরে ক্রেতাদের আস্থা অর্জন করায় দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাজারটি। ই-কমার্সের উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে, নানা প্রণোদনাও দিচ্ছে, সরকার। গেল কয়েক বছরে বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, ইলেকট্রনিক কমার্স। ক্রেতার আস্থা অর্জন, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের প্রসার ও ইন্টারনেটের খরচ কমে আসায়, এ খাতে গত এক বছরে দুই থেকে তিনশ গুণ পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি হয়েছে বলে ধারণা, উদ্যোক্তাদের।

আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667


ল্যাপটপের অ্যাডেপ্টার ও প্রাসঙ্গিক কিছু ভাবনা


ব্যবহারিক সচেতনতা ও রক্ষণাবেক্ষণ প্রক্রিয়া:

 অ্যাডেপ্টার একটি ল্যাপটপ কমপিউটারের অতি প্রয়োজনীয় বস্ত, যার ওপর নির্ভর করে স্বয়ং ল্যাপটপ ও তার অভ্যন্তরে অবস্থিত ব্যাকআপ ব্যাটারির সম্পূর্ণ জীবন। ফলে তার ব্যবহারে ও সংরক্ষণে যথেষ্ট যত্নবান, সচেতন ও দায়িত্বশীল হলে দীর্ঘায়ু পেতে পারে এর জীবনচক্র। পাওয়ার অ্যাডেপ্টারের সর্বোওম ব্যবহারই পারে একটি ল্যাপটপ কমপিউটারের সম্ভাব্য সকল ধরনের ক্ষতির সম্নুখীন হতে রক্ষা পেতে।
ক। পাওয়ার অ্যাডেপ্টারের এসি কর্ডে মূল বৈদ্যুতিক লাইনের সঙ্গে সকেট বা আউটলেটের মাধ্যমে সংযোগ পায় বিধায় সংযোগকারী সকেট বা আউটলেটের সুইচ অফ করে প্লাগ পয়েন্টে প্রবেশ করানোই হচ্ছে সর্বোওম পদ্ধতি এবং প্লাগ পয়েন্ট কোনো অবস্থাতেই ঢিলেঢালা বা লুজ থাকতে পারবে না যাতে স্পাকিং বা ফায়ারিং হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

 অ্যাডেপ্টারের এসি ক্যাবল মূল বৈদ্যুতিক লাইনের সঙ্গে সকেট বা আউটলেটের মাধ্যমে সংযোগ দেওয়ার পূর্বে প্রথম ডিসি আউটপুট কানেকটর বা টিপ ল্যাপটপের পাওয়ার জ্যাক বা পোর্টে প্রবেশ করানোই হচ্ছে সঠিক পদ্ধতি।

 পাওয়ার অ্যাডেপ্টার সামান্যতম গরম হতে পারে, তবে অতিরিক্ত গরমের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য যখন ল্যাপটপ ব্যবহত হয় না, তখন অ্যাডেপ্টারের পাওয়ার সুইচ অফ করে রাখাই উওম।
ঘ। পাওয়ার অ্যাডেপ্টারের কোনো অবস্থাতেই ঝাঁকি, কোপ, নিক্ষেপ ইত্যাদি করা যাবে না, যাতে এই জাতীয় অযন্তের ফলে ইন্টারনাল পার্টস বা সার্কিট বোর্ড ক্ষতির শিকার হতে পারে।
ঙ। ল্যাপটপের ব্যাটারি ১০০% চার্জিং সম্পূর্ণ হয়ে গেলে অ্যাডেপ্টার প্লাগিং করা থাকলে কোনো ক্ষতি নেই, কারণ, চার্জিং লেভেল ১০০% হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটারি তার এনার্জি সংগ্রহ বন্ধ করে দিয়ে উক্ত এনার্জি দ্বারা ল্যাপটপকে সরাসরি চলতে সাহায্য করে। অর্থাৎ অ্যাডেপ্টারটি ওয়ানওয়ে কাজ করতে থাকে।

 ল্যাপটপের এসি অ্যাডেপ্টারকে কক্ষের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ( ২০ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ), শুঙ্ক, পরিচ্ছন্ন স্থানে ও শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে এবং উচ্চতাপমাত্রা অ্যাডেপ্টারের ব্যাপক ক্ষতির কারণ হতে পারে। তা ছাড়া বন্যা বা বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যাওয়া অ্যাডেপ্টারকে কোনো অবস্থাতেই উপযুক্ত পরীক্ষণ ও শুঙ্ক ব্যতিত ল্যাপটপের সংযোগ প্রদান করা যাবে না।
ছ। ল্যাপটপ থেকে এসি অ্যাডেপ্টারের অপসারণ করার সময় সর্বদা ডিসি কানেকটরে ধরে আলতোভাবে খুলতে হবে এবং কখনোই কার্ডে ধরে জোরে টান দেওয়া যাবে না। তা ছাড়া অ্যাডেপ্টার ল্যাপটপের পাওয়ার পোর্টে লাগানো অবস্থায় ব্যাগে ঢোকানো, বহন বা স্থান্তর করা, টেবিলের ওপরে কাত করা, টেবিলের ওপর থেকে ঝুলিয়ে রাখা ইত্যাদি মোটেও উচিত নয়। এতে ল্যাপটপ ও অ্যাডেপ্টার উভয়েরই অস্তিত্বের সংকট দেখা দিতে পারে।

 বহন বা সংরক্ষণের সময় অ্যাডেপ্টারের ক্যাবলদ্বয়কে অ্যাডেপ্টারের দেহের সঙ্গে পেঁচানো বা মোড়ানো যাবে না। এতে ডিসি ক্যাবল অ্যাডেপ্টারের গোড়ার দিকে ছিঁড়ে যেতে পারে। তাই ডিসি ক্যাবলকে আলতোভাবে বেল্ট দ্বারা বেঁধে দিতে হবে।
এইভাবে ক্যাবল পেঁচানো উচিত নয়।
এটাই হচ্ছে উওম পদ্ধতি।

 এসি অ্যাডেপ্টারের মেটাল টিপের সঙ্গে অন্যান্য ধাতু বস্তর একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, যাতে উভয়ের মাঝে কোনো ধরনের শর্ট-সার্কিটিং সৃষ্টি না হয়।
ঞ। ল্যাপটপের সঠিক পারফরম্যান্স পেতে চাইলে অবশ্যই ব্যবহারকারীকে তার ল্যাপটপের সঙ্গে আসা ফ্যাক্টরি ডিফল্ট এসি অ্যাডেপ্টারের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
কীভাবে আপনি আপনার মূল্যবান ও অতিপ্রিয় ল্যাপটপ কমপিউটারের জন্য একটি সঠিক ও সর্বোওম এসি অ্যাডেপ্টার নির্বাচন করবেন?

মানবগোষ্ঠীর চলমান জীবনযাত্রার নিত্যনতুন ইলেকট্রনিকস পণ্যের ব্যবহার বেড়েই চলছে, তার সঙ্গে এসব ডিভাইস পরিচালিত বা কোনোটির ব্যাকআপ ব্যাটারি চার্জ হতে অত্যাবশ্যকীয় বস্ত হচ্ছে একটি অ্যাডেপ্টার বা চার্জার,  তা ছাড়া প্রায়ই উক্ত ডিভাইসসমূহের পাওয়ার অ্যাডেপ্টার হারিয়ে/ভেঙে/নষ্ট হয়ে যায়। এমতাবস্থায় সস্তা ও নিম্নমানের পাওয়ার অ্যাডেপ্টারের ভিড়ে ক্রেতাকে পড়তে হয় দ্বিধাদ্বন্দ্বের মাঝে। পাওয়ার অ্যডেপ্টার-এর ব্যবহার ও ক্রয়ে ক্রেতাকে অবশ্যই মনস্থির করতে হবে, তিনি তার ল্যাপটপ কমপিউটারের জন্য কী ধরনের বা কী প্রকৃতির বা কী মানের পাওয়ার অ্যাডেপ্টার ক্রয় করতে ইচ্ছুক?

বিশেষ করে একটি বিষয়ে সবাই আমরা একমত পোষণ করব, শুণগত মানসম্পন্ন ও পরীক্ষিত ল্যাপটপের পাওয়ার অ্যাডেপ্টারের বাজারদর সর্বদাই একটু বেশি। তাই আপনার মূল্যবান ল্যাপটপের অপরিহার্য ও অত্যাবশ্যক এই ডিভাইস ক্রয়ের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়সমূহে নজর দেওয়া খুবই জরুরি:
ক। ল্যাপটপের তলভাগে বা ব্যাকআপ ব্যাটারির নিচু অংশে উল্লিখিত ইনপুট অথবা অরিজিনাল পাওয়ার অ্যাডেপ্টারের দেহে প্রিন্টেড আউটপুট ভোল্টেজ, অ্যাম্পিয়ার ও ওয়াট অথবা ল্যাপটপ বা ল্যাপটপের অরিজিনাল পাওয়ার অ্যাডেপ্টারের সিরিজ, মডেল ও পার্ট নম্বর বা ইউজার গাইডের তথ্য অনুসারে অ্যাকুরেট পাওয়ার অ্যাডেপ্টারের সন্ধান করা এবং এরই সঙ্গে বিক্রেতাকে ক্রেতার প্রয়োজনীয়, সঠিক ও শুনগত মানসম্পন্ন ল্যাপটপের পাওয়ার অ্যাডেপ্টার প্রাপ্তিতে সহায়তা করা এবং ল্যাপটপের ইনপুট ভোল্টেজ ও অ্যাম্পিয়ার সম্পর্কে সর্বোচ্চ সচেতন ও সুনিশ্চিত হয়ে বিক্রেতাকে অ্যাডেপ্টার সরবরাহ করতে হবে।

 ল্যাপটপের পাওয়ার জ্যাক বা পোর্টের সাইজ ও আকৃতির ওপর ভিওি করে ডিসি আউটপুট ক্যাবলের কানেকটর বা টিপ বিভিন্ন মাপের, ডিজাইনের ও প্রকারের বিধায় ক্রেতাকে তার ল্যাপটপের পাওয়ার জ্যাক বা পোর্টের সাইজ ও আকৃতি অনুযায়ী সিমিলার ডিসি আউটপুট ক্যাবলের কানেকটর বা টিপের পাওয়ার অ্যাডেপ্টার সংগ্রহ করতে হবে, যাতে মসৃণভাবে পাওয়ার জ্যাক বা পোর্টে প্রবেশ করতে পারে। পাওয়ার অ্যাডেপ্টারের ডিসি আউটপুট ক্যাবলের কানেকটর বা টিপের ডায়াগ্রাম সাধারণত মিলিমিটার দ্বারা পরিমাপ করা হয়ে থাকে। ফলে বিক্রেতাকে অবশ্যই ক্রেতার চাহিদামাফিক সঠিক ম্যাজারমেন্টের ডিসি কানেকটরের পাওয়ার অ্যাডেপ্টার প্রাপ্তিতে সহায়তা করা উচিত।
( চলবে )

আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667


হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার কী ?

(What is Hardware And Software)
*হার্ডওয়্যার (Hardware): যেসব উপাদান সমন্বয়ে কমপিউটার তৈরি এবং যেগুলো ধরাছোঁয়া বা স্পর্শ করা যায় অর্থাৎ কমপিউটার এর Physical comphonents
(যন্ত্রাংশসমূহ) যেসব উপাদানকেই হার্ডওয়্যার (Hardware) বলে। মোট কথা, কমপিউটারের কাজের সঙ্গে Related me Internal ও External যন্ত্রাংশসমূহকে হার্ডওয়্যার বোঝায়।
*সফটওয়্যার (Software): কমপিউটারের সঙ্গে Related me Internal ও External Device সমূহকে Electric Signal এর মাধ্যমে যে আদেশ-নির্দেশ দেওয়া হয়, সেগুলোকে সম্নিলিতভাবে সফটওয়্যার (Software) বলে। সংকীর্ণ অর্থে সফটওয়্যার (Software) এর বিকল্প নাম প্রোগ্রাম (Programme)।

Hardware সমৃদ্ধ কোনো কমপিউটারে যদি Software রান না করানো হয় বা করানো না যায়, তাহলে উক্ত কম্পিউটারকে কেবল লোহার বাক্সই বলা চলে। তাই দেখা যায়, প্রোগ্রামই কমপিউটারের প্রশংসার ধারক ও বাহক। আর ব্যাপক অর্থে কতিপয় প্রোগ্রামের সমষ্টিই হলো Software. সময়ের চাহিদা মেটাতে সফটওয়্যার Modify করা যায়।

*প্রোগ্রাম ও সফটওয়্যারের মধ্যে পার্থক্য
নির্দিষ্ট সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে কমপিউটারের ভাষায় ধারাবাহিকভাবে লিখিত কমান্ড বা নির্দেশের সমষ্টিকে প্রোগ্রাম বলে।
*সফটওয়্যারের শ্রেণিবিভাগ
সফটওয়্যার প্রধানত দুই শ্রেণিতে বিভক্ত। যথা:
*সিস্টেম সফটওয়্যার।

*অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার।
*সিস্টেম সফটওয়্যার
কমপিউটারের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারকে কার্যকর করার নিমিওে ব্যবহত সাহায্যকারী প্রোগ্রামসমূহকে সিস্টেম সফটওয়্যার বলে। সিস্টেম সফটওয়্যারের সাহায্যে কমপিউটারের হার্ডওয়্যারকে নিয়ন্ত্রণ, তত্বাবধান ও পরিচালনা করা যায়। সিস্টেম সফটওয়্যার কমপিউটার ও কমপিউটার ব্যবহারকারীর সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করে। সিস্টেম সফটওয়্যারের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার ক্রটি নিরসন ইত্যাদি কাজ করে থাকে।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667

ধাপে প্রথমে আপনাকে fiverr.com মাধ্যামে আপনি আউটসোসিং কাজ পেতে কি ভাবে শুরু করবেন তা দেখে নিন


 সাইটটিতে প্রবেশ করে আপনার ইউজারনেম, ই-মেইল ঠিকানা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাইন আপ কিংবা রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। ফিভারে রেজিস্ট্রেশন কিংবা সাইন আপের জন্য আপনাকে কোনো প্রকার মূল্যই পরিশোধ করতে হবে না। সাইন আপ করার জন্য জয়েন বাটনে ক্লিক করে কাজ শুরু করা যাবে। সাইন আপ করার পরপরই আপনি সাইন ইন করতে পারবেন।

ধাপ ২: এ ধাপে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, আপনি ফিভারে কোন ধরনের প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী।
সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর আপনি স্টার্ট সেলিংয়ে ক্লিক করে বিকাম এ সেলার বাটনে ক্লিক করার পর পার্টটাইম না ফুল টাইম কাজ করতে চান তা নির্ধারণ করুন, সপ্তাহে কত দিন কাজ করতে চান এবং মাসে কত উপার্জন করতে চান তা উল্লেখ করুন। সে সঙ্গে নিজে যে হিসাবে ফিভারে কাজ করতে চান, সে ক্ষেত্রে কোনো স্কিল কিংবা দক্ষতা ও অ্যাকাডেমিক শিক্ষা থাকলে তা উল্লেখ করুন। এভাবে প্রোফাইলটি মজবুত করুন। সবশেষে কনটিনিউ এবং ক্রিয়েট ইউর ফাস্ট গিগ বাটনে ক্লিক করুন এবং গিগ তৈরি করুন।

ধাপ ৩: ফিভারে সাইন ইন করা এবং প্রোফাইলের কাজ সম্পূর্ণ করার পর কোনো সার্ভিস অফার করাকে গিগ বলা হয়। অন্যথায় বলা যায় আপনি ফিভারে যে সার্ভিস দেবেন তাই গিগ। আসলে গিগ শুরু হয় ৫ ডলার থেকে। এ ক্ষেত্রে গিগের বিভিন্ন প্যাকেজ এবং বিভিন্ন মূল্য বুঝে আপনি গিগ তৈরি করতে পারবেন। একটি গিগ তৈরির মাধ্যমে আপনি বায়ারের কাছে আপনার মেধা এবং আপনার সঙ্গে কাজ করতে বায়ারকে উৎসাহিত করার জন্য যত সব তথ্য দেওয়া দরকার তা উপস্থাপন করার সুযোগ পাবেন। অন্যদিকে ফিভারে নিজের উপার্জিত টাকা দিয়েও গিগ কিনে নেওয়া সম্ভব। ফিভারে গিগ কেনাটা হচ্ছে নিজের উপার্জিত টাকাকে বিনিয়োগ করে নিজের ব্যবসার পরিধি বৃদ্ধি করার একটি স্মার্ট উপায়। আপনার উপার্জিত টাকা ফিভারে অ্যাকাউন্টে যদি ৫ ডলারও হয় তবে সে টাকা দিয়েই ৫ ডলারের গিগ ক্রয় করতে পারবেন। এভাবে নিজের উপার্জিত টাকা দিয়ে একাধিক গিগ ক্রয় করতে পারবেন।
ধরুন, আপনি গ্রাফিক ডিজাইনার, প্রোগ্রামার, মার্কেটার, গায়ক, ভিডিও এডিটর, রাইটার-এসবের কিছুই না। তবু ফিভারে গিগ কিনে উপার্জন করার সুযোগ পাবেন। আপনি ৫/৭টা গিগ কিনতে পারেন এবং সেগুলো একত্র করে বিক্রি করতেও পারেন। যমন- কোনো একটি টিউটোরিয়াল খেলেন ৫ ডলারে বিক্রি হচ্ছে। আপনি আপনার গিগে একসঙ্গে এ রকম ৩/৪টি গিগ অফার করতে পারেন। ফলে ৫ ডলারে গ্রাহক আরও বেশি টিউটোরিয়াল পাবে। তবে এসব কাজ না করাই শ্রেয়। আপনি কোনো একটি কাজ শিখে নিন। সেটাই ভালো। অনেকেই আছেন যারা শুধু হেপি বার্থ ডে, মার্কা ডায়ালগ দিয়ে হাজার হাজার ডলার আয় করছেন। আপনিও এ রকম একটি গিগ দিতে সমস্যা কী?

আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে যোগাযোগ করুন

Email: freelancingbd2001@gmail.com 

Mobile: 01941099667